সেজে উঠছে গড়চুমুকের মিনি জু। রাজ্যের পর্যটন মানচিত্র অন্যতম স্থান দখল করে আছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। এই পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ মিনা জু। আর এই মিনি জু কে সাজিয়ে তোলার কাজ এখন জোর কদমে শুরু হয়েছে গড়চুমুকে।
এখনো পর্যন্ত এই মিনি জু তে নিয়ে আসা হয়েছে এমু, ম্যাকাও, অজগর, বাজ ,চিল সহ বিভিন্ন প্রজাতির কচ্ছপ। শুধু তাই নয় এই পর্যটন কেন্দ্রে দেশি-বিদেশি নানা পাখির সমারোহ রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বল দপ্তর সূত্রে খবর এখানে বাঘরোল প্রজননের জন্য একটি বড় এলাকা ফেন্সিং দিয়ে ঘেরা হচ্ছে। এছাড়াও এই পর্যটন কেন্দ্রে আরো একটি আকর্ষণ বাটারফ্লাই পার্ক।
ইতিমধ্যে এই পার্ক তৈরি করতে প্রায় ১৮ হাজার গাছ বাগানো হয়েছে। বন দপ্তর সূত্রে খবর মিনি জু তে প্রাণীদের রাখার জন্য একাধিক খাঁচা তৈরি করা হয়েছে। আপাতত এখানে ১৪ টি বাঘরোল ,৪ টি বন বিড়াল, ১টি কুমীর, ২টি এমু, ৬টি ম্যাকাও, ৮ টি আফ্রিকান তোতা ও দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৪০ টি তোতা পাখি আছে। এছাড়াও জেব্রা ফ্রিঞ্চ,চড়ুইপাখি,১০০ টি বদ্রি পাখি, দার্জিলিং থেকে ৫ রকমের ফ্রেজাল্ট মুরগী, ২ জোড়া বন মুরগী আনা হয়েছে।
আর ও পড়ুন ট্রেনে নতুন স্টপেজ সংযোজনের সিদ্ধান্ত বাড়ানো হলো
এর পাশাপাশি ১৫ টি লক্ষী পেঁচা, ৬ টি সজারু, ৪টি অজগর, একাধিক প্রজাতির কচ্ছপ এবং একাধিক ময়ূর আনা হয়েছে। বন দপ্তর সূত্রে খবর এছাড়াও এখানে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, নেকড়ে, হায়না ও নীলগাই আনার পরিকল্পনা আছে।মিনি জু সেজে ওটা প্রসঙ্গে রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী পুলক রায় জানান কাজ সম্পন্ন হলে হাওড়া জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে গড়চুমুক পর্যটনকেন্দ্র।
উল্লেখ্য,সেজে উঠছে গড়চুমুকের মিনি জু। রাজ্যের পর্যটন মানচিত্র অন্যতম স্থান দখল করে আছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। এই পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ মিনা জু। আর এই মিনি জু কে সাজিয়ে তোলার কাজ এখন জোর কদমে শুরু হয়েছে গড়চুমুকে।
এখনো পর্যন্ত এই মিনি জু তে নিয়ে আসা হয়েছে এমু, ম্যাকাও, অজগর, বাজ ,চিল সহ বিভিন্ন প্রজাতির কচ্ছপ। শুধু তাই নয় এই পর্যটন কেন্দ্রে দেশি-বিদেশি নানা পাখির সমারোহ রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বল দপ্তর সূত্রে খবর এখানে বাঘরোল প্রজননের জন্য একটি বড় এলাকা ফেন্সিং দিয়ে ঘেরা হচ্ছে। এছাড়াও এই পর্যটন কেন্দ্রে আরো একটি আকর্ষণ বাটারফ্লাই পার্ক।
ইতিমধ্যে এই পার্ক তৈরি করতে প্রায় ১৮ হাজার গাছ বাগানো হয়েছে। বন দপ্তর সূত্রে খবর মিনি জু তে প্রাণীদের রাখার জন্য একাধিক খাঁচা তৈরি করা হয়েছে। আপাতত এখানে ১৪ টি বাঘরোল ,৪ টি বন বিড়াল, ১টি কুমীর, ২টি এমু, ৬টি ম্যাকাও, ৮ টি আফ্রিকান তোতা ও দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৪০ টি তোতা পাখি আছে। এছাড়াও জেব্রা ফ্রিঞ্চ,চড়ুইপাখি,১০০ টি বদ্রি পাখি, দার্জিলিং থেকে ৫ রকমের ফ্রেজাল্ট মুরগী, ২ জোড়া বন মুরগী আনা হয়েছে।