গড়িয়াহাটে বাড়ি থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার! সেই বাড়িতে কেউ থাকত না। বাড়িটি বিক্রির তোড়জোড় করছিলেন মালিক। নাম সুবীর চাকী (৬১) এবং তাঁর গাড়িচালক রবিন মণ্ডল (৬৫)। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে খবর, গড়িয়াহাটের কাঁকুলিয়া রোড এলাকার ঘটনা। সেখানকার এক বাড়ি থেকে দেহ উদ্ধার হয়েছে। সেটি তিনতলার একটি বাড়ি। আগে নীচেল তলে একটি অফিশ ছিল। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, তাঁদের খুন করা হয়েছে। রাতে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। বাড়িটি সুবীরবাবুর।
সেখানে আর কেউ থাকতেন না বলে জানা গিয়েছে। রবিবার রাতে পুলিশের কাছে খবর যায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে দু”টি দেহ। সেখানে যায় গড়িয়াহাট থানার পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের তদন্তকারীরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
আর ও পড়ুন পুরুষরা কোন রঙের শার্ট পরলে মেয়েরা বেশী আকৃষ্ট হয়?
কী করে ওই ঘটনা ঘটল, তা দেখা হচ্ছে। সেখানে গেলেন কী করে, খোঁজ করা হচ্ছে। সেখানে কোনও সিসিটিভি লাগানো আছে কিনা, দেখা হচ্ছে। তা পাওয়া গেলে তদন্তের কাজে অনেক সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সম্পত্তি নিয়ে কোনও বিবাদ কিনা, দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, রবিবার রাতে পুলিশের কাছে খবর যায় যে গড়িয়াহাটের একটি বাড়িতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে দু”টি দেহ। সেখানে যায় গড়িয়াহাট থানার পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের তদন্তকারীরা। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখতে পান, একটি দেহ পড়ে রয়েছে দু’তলার ঘরে। অন্য দেহটি রয়েছে তৃতীয় তলের আর একটি ঘরে। গলায়, হাতে, পায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জানা গিয়েছে, তিনি গড়িয়াহাটের ওই বাড়িটি বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন। এবং এ ব্যাপারে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর কথাও হয়েছিল। রবিবার বিকেলে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। কোনও ক্রেতার সঙ্গে কথা বলার জন্য তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। তবে পরে আর ফেরেননি। সুবীরবাবু এখন থাকতেন নিউ টাউনে। দীর্ঘসময় পরও তিনি বাড়ি না ফেরায় খোঁজখবর শুরু করেন পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর তাঁরা প্রতিবেশী এবং পুলিশকে খবর দেন।
উল্লেখ্য, গড়িয়াহাটে বাড়ি থেকে জোড়া দেহ উদ্ধার! সেই বাড়িতে কেউ থাকত না। বাড়িটি বিক্রির তোড়জোড় করছিলেন মালিক। নাম সুবীর চাকী (৬১) এবং তাঁর গাড়িচালক রবিন মণ্ডল (৬৫)। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে খবর, গড়িয়াহাটের কাঁকুলিয়া রোড এলাকার ঘটনা। সেখানকার এক বাড়ি থেকে দেহ উদ্ধার হয়েছে। সেটি তিনতলার একটি বাড়ি। আগে নীচেল তলে একটি অফিশ ছিল। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, তাঁদের খুন করা হয়েছে। রাতে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। বাড়িটি সুবীরবাবুর।