গয়েশপুর পৌর এলাকায় নতুন করে করোনা ও ডেঙ্গু আক্রান্তের খবর নেই। বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গা উৎসব সেই উৎসবের দিনেও নাগরিকদের পরিষেবা দিতে নিয়মিত খোলা ছিল পৌর স্বাস্হ্য দপ্তর। পৌর কর্মীরা পুজোর মধ্যে ও নিজেদের কর্তব্য পালন করে গেছেন।
সুত্রের খবর পুজোর দিন গুলো কোন রকম নাগরিকরা শারীরিক সমস্যায় পড়ে আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হয়। এর ফলে উপকৃত হয়েছে পৌর নাগরিকরা। দু’বছর পর এবার গয়েশপুর অঞ্চলে বাইরে থেকে বহু মানুষের সমাগম হয়, নিকট আত্মীয় পরিজন আসে ঠাকুর দেখতে।
সেই ক্ষেত্রে হাতের সামনে খোলা পেয়েছে স্বাস্হ্য দপ্তর ফলে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি নাগরিকরা।
অনান্য দিনের থেকে পুজোর দিনে রোগীর সংখ্যা কম ছিল। স্বাস্হ্য কর্মীরা নিয়ম অনুযায়ী মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতন থাকার বার্তা দিয়েছেন এর সাথে বিভিন্ন ক্যাম্পিং করে মানুষ কে সচেতন করে তোলার প্রস্তুতি নিয়ছে।
আরও পড়ুন- পেনশন না পাওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন পেনশন প্রাপকরা
যেহেতু এই সময়ে করোনা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। যাতে কোন রকম নাগরিকরা ডেঙ্গু আক্রান্ত না হয় তার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে পৌর স্বাস্হ্য কেন্দ্রের পক্ষথেকে। ফলে পুজোর মধ্যে নাগরিকরা সুস্থ ভাবে পুজোর আনন্দে সামিল হতে পেরেছে। তবে পৌর স্বাস্হ্য কেন্দ্রের পক্ষথেকে জানানো হয় পুজোর মধ্যে একজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় করোনা আক্রান্ত নেই। বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যাক্তি সুস্থ আছে। পৌর স্বাস্হ্য কেন্দ্রের পক্ষথেকে এখনো ভ্যাকসিন প্রক্রিয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। গয়েশপুর পৌর এলাকায়