গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে

গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনাটি বর্ধমান থানা এলাকায়। ধৃত মহিলার নাম আজমিরা খাতুন ওরফে চাঁপা। বর্ধমান শহরের বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় তার বাড়ি। পুলিস জানিয়েছে, নাসিমা খাতুনের বর্ধমান থানার নতুনগ্রামে বিয়ে হয়েছে। বর্তমানে তিনি ৬ মাসের গর্ভবতী। বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বামীর সঙ্গে তিনি বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় বাপেরবাড়িতে আসেন। স্ত্রীকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে কাজে বেরিয়ে যান শেখ সাহিদ।

 

বিকেলে আজমিরা নাসিমার বাপেরবাড়িতে এসে তাঁর দিদিমার সঙ্গে ঘর দখল করাকে কেন্দ্র করে ঝগড়া শুরু করে। সেই সময় নাসিমা তার প্রতিবাদ করেন। আচমকা একটি কাঁচি দিয়ে নাসিমার পেটে আঘাত করে আজমিরা। তাতে তিনি জখম হন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়। নাসিমার স্বামী ঘটনার বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিনই ধৃতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ৮ জুন ধৃতকে ফের আদালতে পেশের নিের্দশ দেন সিজেএম।

আরও পড়ুন – রাজভবন চলো ডাক অধীর রঞ্জন চৌধুরীর

উল্লেখ্য, গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনাটি বর্ধমান থানা এলাকায়। ধৃত মহিলার নাম আজমিরা খাতুন ওরফে চাঁপা। বর্ধমান শহরের বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় তার বাড়ি। পুলিস জানিয়েছে, নাসিমা খাতুনের বর্ধমান থানার নতুনগ্রামে বিয়ে হয়েছে। বর্তমানে তিনি ৬ মাসের গর্ভবতী। বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বামীর সঙ্গে তিনি বাহির সর্বমঙ্গলাপাড়ায় বাপেরবাড়িতে আসেন। স্ত্রীকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে কাজে বেরিয়ে যান শেখ সাহিদ। বিকেলে আজমিরা নাসিমার বাপেরবাড়িতে এসে তাঁর দিদিমার সঙ্গে ঘর দখল করাকে কেন্দ্র করে ঝগড়া শুরু করে।

 

সেই সময় নাসিমা তার প্রতিবাদ করেন। আচমকা একটি কাঁচি দিয়ে নাসিমার পেটে আঘাত করে আজমিরা। তাতে তিনি জখম হন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়। নাসিমার স্বামী ঘটনার বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিনই ধৃতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ৮ জুন ধৃতকে ফের আদালতে পেশের নিের্দশ দেন সিজেএম।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top