এই শাড়ি পরাও যায়, খিদে পেলে খাওয়াও যায় !গল্প নয়, সত্যি । শাড়ি পরে সেজেগুজে কোথাও বেড়াতে বেরিয়েছেন। রাস্তায় খিদে পেয়ে গেল। আশেপাশে কোনও দোকান দেখতে পাচ্ছেন না। এদিকে তখন আর না খেলেই নয়। এই পরিস্থিতিতে খিদে কমাতে পারে আপনার পরনের শাড়ি। ভাবছেন ঠিক পড়লেন কিনা? অবাক হবেন না, এমনই শাড়ি তৈরি করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন কেরলের শিল্পী আনা এলিজাবেথ জর্জ। তাঁর তৈরি করা শাড়ি পরা তো যাবেই। আবার তা খেয়ে পেট ভরানোও সম্ভব।
শাড়ির রকমারি আমাদের দেশ ভারতবর্ষেরই সম্ভার। অভিনব শাড়ি তৈরি করেছেন ভারতেরই কেরলের এক শিল্পী এমনই একটি শাড়ি বানিয়েছেন। যা পড়াও যায়, ইচ্ছো হলে খেয়েও ফেলা যাবে। কিন্তু এমন কিসের শাড়ি যা খাওয়া যায়, অথচ পড়লে ছেঁড়ে না। এই শাড়ি তৈরি হয়েছে স্টার্চ দিয়ে। চকোলেট কিংবা আইসক্রিমে যে ওয়েফার ব্যবহার হয়।
সেই ওয়েফার কাগজে এই শাড়ি তৈরি হয়েছে। এই কাগজ কেক বানাতে ব্যবহার করা হয়। এ রকম ১০০টি কাগজ জুড়ে সাড়ে পাঁচ মিটারের শাড়িটি বানানো হয়েছে।এই শাড়িটি তৈরি, ডিজাইন ও সামগ্রী কিনতে সব মিলিয়ে মোট খরচ পড়েছে ৩০ হাজার টাকা। তাতে অবশ্য কোনও আপত্তি নেই। কারণ শাড়ি শিল্পী এখন সেলিব্রিটি। যে কোনও ফ্যাশন ডিজাইনারের মতোই। এই শিল্পীর নাম আনা এলিজাবেথ জর্জ। বাড়ি কেরলে।
আর ও পড়ুন কিভাবে হবেন ভালো বাবা-মা ? জানুন ভালো বাবা মা হওয়ার গোপন টিপস
ছোটবেলায় এক শিল্পীকে রুমাল বানাতে দেখেছিলেন, যেটি খাওয়া সম্ভব। সেখান থেকেই অনুপ্রেরণা পান তিনি। ওনাম উৎসব উপলক্ষে এই শাড়ি তৈরি করেছেন আনা। আনা বাড়িতে নিয়মিত কেক বানান, ফ্যাশন ডিজাইনিং করেন, একই সঙ্গে বর্তমানে ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করছেন।
এমন শাড়ি তৈরির বিষয়ে জানান, একদিন তিনি দেখেন, তার মা নিজের একটি ‘কাসাভু’ শাড়ি কেচে শুকোতে দিয়েছেন। কেরালাতেই তৈরি হয় এই বিশেষ ডিজাইনের শাড়ি। শাড়ির নকশা দেখেই আনার মনে হয়, এমন একটি শাড়িই তিনি তৈরি করবেন।নিজেই ইনস্টাগ্রামে শাড়ির ভিডিও শেয়ার করেছেন। যা বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। তবে আনার তৈরি বিশেষ শাড়ি আপনি কিনতে পারবেন কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছুই জানাননি শিল্পী।
উল্লেখ্য, শাড়ি পরে সেজেগুজে কোথাও বেড়াতে বেরিয়েছেন। রাস্তায় খিদে পেয়ে গেল। আশেপাশে কোনও দোকান দেখতে পাচ্ছেন না। এদিকে তখন আর না খেলেই নয়। এই পরিস্থিতিতে খিদে কমাতে পারে আপনার পরনের শাড়ি। ভাবছেন ঠিক পড়লেন কিনা?
অবাক হবেন না, এমনই শাড়ি তৈরি করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন কেরলের শিল্পী আনা এলিজাবেথ জর্জ। তাঁর তৈরি করা শাড়ি পরা তো যাবেই। আবার তা খেয়ে পেট ভরানোও সম্ভব। শাড়ির রকমারি আমাদের দেশ ভারতবর্ষেরই সম্ভার। অভিনব শাড়ি তৈরি করেছেন ভারতেরই কেরলের এক শিল্পী এমনই একটি শাড়ি বানিয়েছেন। যা পড়াও যায়, ইচ্ছো হলে খেয়েও ফেলা যাবে।
কিন্তু এমন কিসের শাড়ি যা খাওয়া যায়, অথচ পড়লে ছেঁড়ে না। এই শাড়ি তৈরি হয়েছে স্টার্চ দিয়ে। চকোলেট কিংবা আইসক্রিমে যে ওয়েফার ব্যবহার হয়।