গাফিলতির জেরে সারারাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিস

গাফিলতির জেরে সারারাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিস

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
গাফিলতির

গাফিলতির জেরে সারারাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিস, অল্পের জন্য রক্ষা পেল সরকারি নথিপত্র।সন্ধ্যের পর থেকে সারা রাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান গেট। নদীয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পঞ্চায়েতের ঘটনা‌।পঞ্চায়েত অফিসের পাশে গাড়ি সারানোর এক মিস্ত্রি গতকাল রাত সাড়ে বারোটার সময় লক্ষ্য করেন, পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান ক্লক সেবেল গেট খোলা রয়েছে।

 

পঞ্চায়েতের দায়িত্বে থাকা কারো নাম্বার তার কাছে না থাকার কারণে ওই এলাকার বাসিন্দা অফিসে জল সরবরাহ কারী এক ব্যক্তি কে ফোন করে জানান গোটা বিষয়টি । তিনি ওই রাত্রে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি এবং অফিস কর্তাদের ফোন করলেও কেউই ফোন ধরেননি বলে জানান। ওই অবস্থায় থাকা প্রধান দরজা দিয়েই আজ সকালে যথারীতি প্রবেশ করেন সকলে।

 

যদিও পঞ্চায়েত উপপ্রধান কাজল দত্ত, ফোন করার বিষয়টি অস্বীকার করলেও দরজা খোলা রাখার বিষয়ে ভুল স্বীকার করে নিয়ে বলেন, যিনি এ ধরনের দায়িত্বে দীর্ঘদিন কাজ করছেন তিনি অত্যন্ত সচেতন, তবুও ভুল মানুষ মাত্রই হয়।

 

আর ও পড়ুন     ছয় তলার সিঁড়ির রেলিং থেকে খেলার ছলে বেসামাল হয়ে পড়ে মৃত্যু শিশুর

 

তবে কম্পিউটার সেকশন এবং মূল অফিসের দ্বিতীয় দরজা বন্ধ ছিলো, প্রধান গেট দিয়ে উপরের হলঘরে যাওয়া সম্ভব হতো যেখানে মূল্যবান তেমন কিছু ছিল না। তবে নিজেদের আরো সচেতন হতে হবে আগামীতে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই গাফিলতি জেরে যদি বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতো তাহলে তার দায় কে নিতো ?

 

উল্লেখ্য, গাফিলতির জেরে সারারাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিস, অল্পের জন্য রক্ষা পেল সরকারি নথিপত্র।সন্ধ্যের পর থেকে সারা রাত খোলা থাকলো পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান গেট। নদীয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পঞ্চায়েতের ঘটনা‌।পঞ্চায়েত অফিসের পাশে গাড়ি সারানোর এক মিস্ত্রি গতকাল রাত সাড়ে বারোটার সময় লক্ষ্য করেন, পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান ক্লক সেবেল গেট খোলা রয়েছে।পঞ্চায়েতের দায়িত্বে থাকা কারো নাম্বার তার কাছে না থাকার কারণে ওই এলাকার বাসিন্দা অফিসে জল সরবরাহ কারী এক ব্যক্তি কে ফোন করে জানান গোটা বিষয়টি ।

 

তিনি ওই রাত্রে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি এবং অফিস কর্তাদের ফোন করলেও কেউই ফোন ধরেননি বলে জানান। ওই অবস্থায় থাকা প্রধান দরজা দিয়েই আজ সকালে যথারীতি প্রবেশ করেন সকলে। যদিও পঞ্চায়েত উপপ্রধান কাজল দত্ত, ফোন করার বিষয়টি অস্বীকার করলেও দরজা খোলা রাখার বিষয়ে ভুল স্বীকার করে নিয়ে বলেন, যিনি এ ধরনের দায়িত্বে দীর্ঘদিন কাজ করছেন তিনি অত্যন্ত সচেতন, তবুও ভুল মানুষ মাত্রই হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top