শনিবার নাইট ডিউটির থাকায় হাওড়ার সারেঙ্গা শিবতলার বাসিন্দা চন্দন নস্কর ২২/ হাওড়ার জালান কমপ্লেক্স তিন নম্বর গেটে গেঞ্জি কারখানায় যোগ দেন। রবিবার ভোর চারটে নাগাদ অন্যান্য কর্মীরা, তার বাড়ির লোককে খবর দেন চন্দন নস্কর কারখানায় কাজ চলাকালীন বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। পরে চন্দনের বাড়ির লোক এসে দেখেন বাইরে একটি ভ্যান রিক্সার মধ্যে চন্দনের মৃতদেহ ফেলে রেখেছে কারখানার কর্তৃপক্ষ।
কোনো রকম চিকিৎসা ব্যবস্থা পর্যন্ত করেননি তারা। এর পরে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কারখানার অন্যান্য কর্মীরা। তাদের বক্তব্য, বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে ঠিকা শ্রমিকের মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনা ঘটার দীর্ঘক্ষন পরেও কর্তৃপক্ষ কোনো রকম ব্যবস্থা নেয় নি। মৃতদেহ রেখে শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেন ওই কারখানার সামনে। ঘটনাস্থলে ডোমজুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইতিমধ্যে তারা কারখানার কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন এবং মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে।
আর ও পড়ুন কালো মেঘে ঢাকা উত্তরবঙ্গের আকাশ
উল্লেখ্য, শনিবার নাইট ডিউটির থাকায় হাওড়ার সারেঙ্গা শিবতলার বাসিন্দা চন্দন নস্কর ২২/ হাওড়ার জালান কমপ্লেক্স তিন নম্বর গেটে গেঞ্জি কারখানায় যোগ দেন। রবিবার ভোর চারটে নাগাদ অন্যান্য কর্মীরা, তার বাড়ির লোককে খবর দেন চন্দন নস্কর কারখানায় কাজ চলাকালীন বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। পরে চন্দনের বাড়ির লোক এসে দেখেন বাইরে একটি ভ্যান রিক্সার মধ্যে চন্দনের মৃতদেহ ফেলে রেখেছে কারখানার কর্তৃপক্ষ।
কোনো রকম চিকিৎসা ব্যবস্থা পর্যন্ত করেননি তারা। এর পরে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কারখানার অন্যান্য কর্মীরা। তাদের বক্তব্য, বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে ঠিকা শ্রমিকের মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনা ঘটার দীর্ঘক্ষন পরেও কর্তৃপক্ষ কোনো রকম ব্যবস্থা নেয় নি। মৃতদেহ রেখে শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেন ওই কারখানার সামনে। ঘটনাস্থলে ডোমজুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইতিমধ্যে তারা কারখানার কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন এবং মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে।