গোলাপ ফুল চাষের কিছু নতুন পদ্ধতি। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জলবায়ুতে খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারে গোলাপ। আপনার বাড়ির আশেপাশে যদি জায়গা থাকে তাহলে তো কথাই নেই আর যদি না থাকে তাহলে ছাদের উপরে টবে কিংবা ব্যালকনিতে টবের মধ্যে চাষ করতে পারেন গোলাপ। অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত গোলাপের চারা রোপণের উপযুক্ত সময়। আট ইঞ্চি টব নিতে হবে। যে স্থানে ছয় থেকে আট ঘণ্টা রোদ পায় এমন স্থানে রাখুন। তবে গ্রীষ্মকালের প্রখর রোদ থেকে গাছ কে বাঁচানোর জন্য মাঝেমাঝে ছায়ায় রাখুন।
টবের মাটি তৈরি করার জন্য দোআঁশ মাটি, গোবর সার, পাতা পচা সার, বালি, সরিষার খোল, সামান্য ডিমের খোসা গুঁড়ো মিশিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ রেখে দিন। মাঝে মাঝে ব্যবহৃত চা পাতা শুকনো করে মাটিতে মিশিয়ে রাখুন। নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ করে এনে টবের ঠিক মাঝখানে একটি গর্ত করে চারাটি বসিয়ে দিন। চারা বসানোর আগে মরা ডালপালা ছেঁটে দিন। দু-তিনদিন অন্তর অন্তর জল দিতে হবে। চারা অবস্থায় গাছ যেন কখনোই বেশি রোদ বা বেশি বৃষ্টির জলের মধ্যে না থাকে তার লক্ষ্য করতে হবে।
আর ও পড়ুন বাড়ির টবে গাঁদা ফুলের চাষ করবেন যেভাবে
জল দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়ায় যেন কখনোই জল জমে না থাকে। মাঝে মাঝে গাছ কেটে দেওয়ার পরে গাছ থেকে কিছুটা দূরে চারিদিকে গোবর সার দিয়ে দিতে হবে। গোলাপ গাছ সাধারণত গুল্ম জাতীয় গাছ বর্ষার পর অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ছাঁটাইয়ের ভালো সময়। গ্রীষ্মকালের ছাদে টব রাখলে পুরো খড় বিছিয়ে তার উপরে ইট বা কাঠের টুকরো রেখে সেগুলোর উপর টব রাখুন।
রাতের পরে তাপমাত্রা কমে গেলে তারপরে টবে জল দিন। বর্ষাকালে সমস্ত খড় সরিয়ে দিয়ে কেবলমাত্র ছাদের উপরেই টব রাখুন। গোলাপ গাছের রোগবালাই প্রায়ই হয়ে থাকে। বিশেষ করে পোকামাকড়ের আক্রমণ হয়। জলের মধ্যে রসুন থেঁতো করে এবং গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে আগের দিন রাতে ভিজিয়ে পরেরদিন গাছে স্প্রে করুন। খেয়াল রাখবেন যেখানে গোলাপের চারা লাগাচ্ছেন সেই জায়গাটি যেন পরিষ্কার থাকে।
উল্লেখ্য, গোলাপ ফুল চাষের কিছু নতুন পদ্ধতি। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জলবায়ুতে খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারে গোলাপ। আপনার বাড়ির আশেপাশে যদি জায়গা থাকে তাহলে তো কথাই নেই আর যদি না থাকে তাহলে ছাদের উপরে টবে কিংবা ব্যালকনিতে টবের মধ্যে চাষ করতে পারেন গোলাপ। অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত গোলাপের চারা রোপণের উপযুক্ত সময়। আট ইঞ্চি টব নিতে হবে। যে স্থানে ছয় থেকে আট ঘণ্টা রোদ পায় এমন স্থানে রাখুন। তবে গ্রীষ্মকালের প্রখর রোদ থেকে গাছ কে বাঁচানোর জন্য মাঝেমাঝে ছায়ায় রাখুন।
টবের মাটি তৈরি করার জন্য দোআঁশ মাটি, গোবর সার, পাতা পচা সার, বালি, সরিষার খোল, সামান্য ডিমের খোসা গুঁড়ো মিশিয়ে প্রায় এক সপ্তাহ রেখে দিন। মাঝে মাঝে ব্যবহৃত চা পাতা শুকনো করে মাটিতে মিশিয়ে রাখুন। নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ করে এনে টবের ঠিক মাঝখানে একটি গর্ত করে চারাটি বসিয়ে দিন। চারা বসানোর আগে মরা ডালপালা ছেঁটে দিন। দু-তিনদিন অন্তর অন্তর জল দিতে হবে। চারা অবস্থায় গাছ যেন কখনোই বেশি রোদ বা বেশি বৃষ্টির জলের মধ্যে না থাকে তার লক্ষ্য করতে হবে।