গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলো পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দুর্নীতির অভিযোগ পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে হল RTI। বিডিওর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ভয়ে গা ঢাকা দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত প্রধান। অচল গ্রাম পঞ্চায়েত। নাজেহাল সাধারণ মানুষ ।চাপে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব।
পুরুলিয়ার ঝালদা ১ নম্বর ব্লক এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের এখনো চলছেই। এবার ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তৃণমূল কংগ্রেসের এক গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে হল RTI।আর টি আই হতেই ভয়ে ঝালদা ১ ব্লকের বিডিও কাছে পদত্যাগ পত্র দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিজয় লায়া। প্রধান বেপাত্তা হতেই বিভিন্ন কাজে পঞ্চায়েতে গিয়ে হয়রান কাজে হচ্ছেন সাধারন মানুষ। হচ্ছে না উন্নয়ন মুলক কোন কাজ।অবস্থা বেগতিক দেখে অবস্থা বুঝে ব্লক প্রশাসন করল হস্তক্ষেপ। বিডিও ডাকলেন মিটিং।এবার বিডিও তথা প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে চলবে পঞ্চায়েত। সিদ্ধান্ত নিলেন বিডিও।
জানা যায়, গত ১৬ ই নভেম্বর ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিজয় লাইয়া ঝালদা এক নাম্বার ব্লকের বিডিওর কাছে পারিবারিক ও শারীরিক অসুস্থতার কারন দেখিয়ে নিজের পদত্যাগ পত্র জমা করেন।
যার জেরে গত ৮ই ডিসেম্বর প্রধানকে মিটিঙে উপস্থিত থাকার চিঠি করা হলেও প্রধান মিটিংএ অনুপস্থিত থাকায় এই সিদ্ধান্ত বলে জানান ঝালদা ১নং ব্লকের BDO রাজকুমার বিশ্বাস।যদিও বিষয়টি নিয়ে উপ প্রধান শেখ শাহজামাল বলেন।
আর ও পড়ুন আজ এবছরের সবথেকে শীতলতম দিন
আমাদের নিজেদের গোষ্ঠীদ্বন্দের ফলেই আজ প্রধান গা ঢাকা দিয়েছেন।এটা ষড়যন্ত্র না অন্য কোন রহস্য তা সময়যেই বলবে।কারণ পঞ্চায়েত প্রধানকে RTI এর ভয় দেখানো হয়েছে। এই পঞ্চায়েতে কোনো দুর্নীতি হয়নি। এর পূর্বেও RTI এর জবাব দেওয়া হয়েছে। আসলে তারা তৃণমূলের হলেও এলাকার উন্নয়ন চায়না।আজ পঞ্চায়েত প্রধান না থাকায় এলাকার মানুষ হয়রানি হচ্ছে। তাই পঞ্চায়েত কি ভাবে চলবে BDO ঠিক করবেন। তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। এলাকার মানুষ পরিষেবা পেলেই হলো।
বিষয়টি নিয়ে প্রধান বিজয় লায়ার বাবা কার্তিক লায়া জানান।ছেলে ২০-২২দিন ধরে লাপাতা আছে।কোন ইনকাম নেই অসুবিধা হচ্ছে সেই ধিক্কারেই মনে হয় ঘর থেকে বেরিয়ে গেছে।পঞ্চায়েত অফিস যাওয়ার পর থেকেই বেপাত্তা রয়েছে।এতদিন ধরে খোঁজ নেই তাও পুলিশে অভিযোগ করেননি কেন?এই প্রশ্নের উত্তরে কার্তিক লায়া জানান। এটা পার্টি পলিটিক্সের ব্যাপার তাই অভিযোগ করিনি।আমি জানতে পেরেছি নিশ্চয় কোনো হোটেলে বা কোথাও রয়েছে।আমার ছেলে প্রধান আমার আর কি চাওয়ার আছে।কার্তিক লায়ার কথায় একপপ্রকার পরিষ্কার ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিজয় লায়া বেপাত্তা হয়ে যায়নি কোথাও আত্বগোপন করে রয়েছেন।
সব মিলিয়ে পুরুলিয়ার ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বেপাত্তা ঘিয়ে বাড়ছে রহস্য।আর এই বেপাত্তা হয়ে যাওয়া যে তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে পুরোপুরি পরিকল্পনা মাফিক সাজানো ঘটনা।তা একপ্রকার পরিষ্কার।
উল্লেখ্য, গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলো পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে দুর্নীতির অভিযোগ পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে হল RTI। বিডিওর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ভয়ে গা ঢাকা দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত প্রধান। অচল গ্রাম পঞ্চায়েত। নাজেহাল সাধারণ মানুষ ।চাপে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব।পুরুলিয়ার ঝালদা ১ নম্বর ব্লক এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের এখনো চলছেই। এবার ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তৃণমূল কংগ্রেসের এক গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে হল RTI।
আর টি আই হতেই ভয়ে ঝালদা ১ ব্লকের বিডিও কাছে পদত্যাগ পত্র দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন ঝালদা দড়দা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিজয় লায়া। প্রধান বেপাত্তা হতেই বিভিন্ন কাজে পঞ্চায়েতে গিয়ে হয়রান কাজে হচ্ছেন সাধারন মানুষ। হচ্ছে না উন্নয়ন মুলক কোন কাজ।অবস্থা বেগতিক দেখে অবস্থা বুঝে ব্লক প্রশাসন করল হস্তক্ষেপ। বিডিও ডাকলেন মিটিং।এবার বিডিও তথা প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে চলবে পঞ্চায়েত। সিদ্ধান্ত নিলেন বিডিও।