ঘাটাল মহকুমা জুড়ে চলছে সারের কালোবাজারি। ঘাটাল মহকুমা তে পরপর বন্যা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয় চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।কৃষকরা শীতকালীন সবজি লাগিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু অভিযোগ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমার বিভিন্ন ব্লকে সারের কালোবাজারি চলছে।
নির্ধারিত দামের থেকে কখনো চারশো ,কখনো পাঁচশ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। কৃষকরা বেশি দাম দিয়ে সেই সার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। একেই বন্যায় চাষের ক্ষতি, তার ওপর বেশি দাম দিয়ে সার কেনার জন্য ফসলের দাম উঠবে কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন কৃষকরা।
তবে অভিযোগ আসা মাত্র মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস তৎপর হয়েছেন সারের কালোবাজারি বন্ধ করার জন্য।
মহকুমা শাসক বলেন, নির্দেশ দেওয়া হয়েছে , ক্যাশ মেমো ছাড়া যেন সার বিক্রি না হয়। এছাড়াও এডিও এবং বিডিও রা বিভিন্ন সারের দোকান পরিদর্শন করছেন এবং ফিল্ডে যাচ্ছেন। প্রশাসন তদন্ত শুরু করেছে এবং নির্দিষ্ট অভিযোগ এলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মহকুমা শাসক জানান।
আর ও পড়ুন এই জুতো পরলেই নাকি বাড়িতে অশান্তি হবে না, ফিরে আসবে পালিয়ে যাওয়া বউ !
উল্লেখ্য, ঘাটাল মহকুমা জুড়ে চলছে সারের কালোবাজারি। ঘাটাল মহকুমা তে পরপর বন্যা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয় চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।কৃষকরা শীতকালীন সবজি লাগিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু অভিযোগ ঘাটাল মহকুমার বিভিন্ন ব্লকে সারের কালোবাজারি চলছে।নির্ধারিত দামের থেকে কখনো চারশো ,কখনো পাঁচশ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। কৃষকরা বেশি দাম দিয়ে সেই সার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।
একেই বন্যায় চাষের ক্ষতি, তার ওপর বেশি দাম দিয়ে সার কেনার জন্য ফসলের দাম উঠবে কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন কৃষকরা তবে অভিযোগ আসা মাত্র মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস তৎপর হয়েছেন সারের কালোবাজারি বন্ধ করার জন্য। মহকুমা শাসক বলেন, নির্দেশ দেওয়া হয়েছে , ক্যাশ মেমো ছাড়া যেন সার বিক্রি না হয়। এছাড়াও এডিও এবং বিডিও রা বিভিন্ন সারের দোকান পরিদর্শন করছেন এবং ফিল্ডে যাচ্ছেন। প্রশাসন তদন্ত শুরু করেছে এবং নির্দিষ্ট অভিযোগ এলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মহকুমা শাসক জানান।