ঘুমিয়ে যাবার কারনে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে আহত মহিলা! দীঘা মেচেদা গামী লোকাল ট্রেন থেকে পড়ে গেলেন এক মহিলা। যার জেরে গুরুতর ভাবে আহত হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার আশাপূর্ণা স্টেশনে। জানা গেছে, ট্রেনে দাঁড়িয়ে থাকা কালীন ঘুমিয়ে যাবার কারনেই পড়ে যান ওই মহিলা। এর পর উপস্থিত যাত্রীরা তড়িঘড়ি করে চেন টেনে, থামায় ট্রেন টিকে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই ট্রেনে করেই আহত ওই মহিলাকে নিয়ে আসা হয় কাঁথি স্টেশনে। এর পরে গুরুতর আহত ওই মহিলাকে, ভর্তি করা হয় কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ওই মহিলা।
সূত্রের খবর, আহত মহিলার নাম লক্ষী হালদার। পাঁশকুড়ার কনকপুরের বাসিন্দা লক্ষ্মী হালদারের সঙ্গে ছিল একটি তিন বছরের ছোট শিশু। ইতিমধ্যেই রেল কর্তৃপক্ষ আহত ওই মহিলার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছে।
রেল পুলিশ সূত্রে খবর, কামরায় গেটে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওই মহিলা। প্রচন্ড রোদ্দূর ও ক্লান্তিতে চলে আসে ঝিমুনি। এরপরে আচমকা ঘুমন্ত অবস্থায় ট্রেন থেকে নিচে পড়ে যায় ওই মহিলা যাত্রী। প্রচন্ড যন্ত্রণা কাতরাতে থাকলেও, নিকটবর্তী কোন চিকিৎসা কেন্দ্রে না নিয়ে গিয়ে ওই মহিলাকে চিকিৎসার জন্য ট্রেনে করে নিয়ে আসা হয় কাঁথি স্টেশনে। ওই মহিলার চিকিৎসা নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষের কোনো হেলদোল না থাকায়, যাত্রী নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছে ট্রেন যাত্রীরা।
আর ও পড়ুন প্রেমিককে আত্মহত্যার প্ররোচনা, গ্রেফতার প্রেমিকা
উল্লেখ্য, দীঘা মেচেদা গামী লোকাল ট্রেন থেকে পড়ে গেলেন এক মহিলা। যার জেরে গুরুতর ভাবে আহত হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার আশাপূর্ণা স্টেশনে। জানা গেছে, ট্রেনে দাঁড়িয়ে থাকা কালীন ঘুমিয়ে যাবার কারনেই পড়ে যান ওই মহিলা। এর পর উপস্থিত যাত্রীরা তড়িঘড়ি করে চেন টেনে, থামায় ট্রেন টিকে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই ট্রেনে করেই আহত ওই মহিলাকে নিয়ে আসা হয় কাঁথি স্টেশনে। এর পরে গুরুতর আহত ওই মহিলাকে, ভর্তি করা হয় কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে ওই মহিলা।
সূত্রের খবর, আহত মহিলার নাম লক্ষী হালদার। পাঁশকুড়ার কনকপুরের বাসিন্দা লক্ষ্মী হালদারের সঙ্গে ছিল একটি তিন বছরের ছোট শিশু। ইতিমধ্যেই রেল কর্তৃপক্ষ আহত ওই মহিলার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছে।