Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Children's chocolate in injection syringes, doctors demand gvt. intervention

ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জে শিশুদের চকোলেট, অবিলম্বে সরকারী হস্তক্ষেপ দাবী চিকিৎসকদের

ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জে শিশুদের চকোলেট, অবিলম্বে সরকারী হস্তক্ষেপ দাবী চিকিৎসকদের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
চকোলেট

ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জে শিশুদের চকোলেট, অবিলম্বে সরকারী হস্তক্ষেপ দাবী চিকিৎসকদের! অবিকল ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ। শুধু মাথায় নেই ছুঁচ। আর তার মধ্যে ভরেই দেদার বিকোচ্ছে শিশুদের চকোলেট। চুঁচুড়ার একাধিক স্টেশন সংলগ্ন এলাকা ও প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকায় সেই চকোলেটের রমরমা।

 

সেই সমস্ত এলাকার স্টেশনারী কিংবা মুদির দোকানে ডঃ চকোলেট নামক শিশুদের মনবাহারী এই খাদ্য বিক্রি হচ্ছে। চুঁচুড়া স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় দোকানে দোকানে সেই ডঃ চকোলেট বন্টন করা এক সেলসম্যানের কথায় তিনি নৈহাটি থেকে পাইকারী দরে এই চকোলেট নিয়ে আসছেন। যার চাহিদাও রয়েছে ভালো। খুচরো দোকান থেকে শিশুরা একটি চকোলেট ভর্তি সিরিঞ্জ কিনছে ৫ টাকার বিনিময়ে।

 

চকোলেট খাওয়ার পর সিরিঞ্জটি খেলনা হিসাবে ব্যাবহার করতে পারায় শিশুমনের কাছে এর চাহিদা ব্যাপক থেকে ব্যাপকতর হচ্ছে। তবে বিষয়টি জানাজানি হতেই শহরের সুচিন্তাশীল নাগরিকদের মনে প্রশ্ন সত্যিই কি এটা আসল সিরিঞ্জ? তা চিকিৎসাক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয়নি তো? বা শিশুরা যত্রতত্র ফেলে দেওয়ার পর কোনভাবে তা ব্যাবহার হবে না তো? কারন ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ হলো

 

একবার ব্যাবহারযোগ্য। অর্থাৎ একবার ব্যাবহারের পর তা নষ্ট করে দিতে হয়। তাই সিরিঞ্জকে ডাক্তারি পরিভাষায় “অটো ডিসপোজেবল সিরিঞ্জ” বলে। চুঁচুড়ার বাসিন্দা তথা কোদালিয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য অজয় মোহান্তি বলেন এই সিরিঞ্জটিও সঠিকভাবে সিরিঞ্জের কাজ করতে পারবে। তাই নকল বলা ভূল হবে।

 

আর ও পড়ুন    জলের দাবিতে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ মহিলাদের

 

অবিলম্বে এধরনের জিনিস বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। চুঁচুড়ার শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ সত্যনারায়ন মিত্র বলেন অবিলম্বে সরকারের উচিত এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা। কারন আমরা এই সিরিঞ্জটি ব্যাবহার হওয়ার পর কোন দুষ্টচক্রের হাত ধরে পুনরায় বাজারে এলো কি না তা আমরা কেউই জানি না। তারউপর শিশুরা কোনভাবে যদি পিস্টনে জোরে চাপ দেয় তাহলে ভিতরের আঠালো চকোলেট গলার কোন সংবেদনশীল অংশে আটকে বিপদ হতে পারে! তাই শিশুদের জীবনের কথা ভেবে খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের বিষয়টা অবিলম্বে দেখা উচিত।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top