চন্দ্রকোনার সমবায় সমিতিতে বিক্ষোভ। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনার মৃত্যুঞ্জয় বারিক শ্রীনগর ঠাকুরহাটি সমবায় সমিতিতে ১৯ লক্ষ টাকা রেখেছিলেন । দীর্ঘ ৬ মাস ধরে সেই টাকা তিনি তুলতে পারছেন না। তাঁর মতো আরো অনেকে সোমবার সমবায় সমিতির কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। যার ফলে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মৃত্যুঞ্জয় বারিক বলেন টাকা তুলতে না পেরে আমি সমস্যার মধ্যে পড়েছি।
6 মাস ধরে বারেবারে আমাকে টাকা না দিয়ে ঘোরানো হচ্ছে। কবে টাকা ফেরত পাব তাও জানিনা। সেই সঙ্গে তিনি বলেন শুধু আমি একা নই আমার মত আরো অনেকেই এভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। সমবায় সমিতি থেকে টাকা না পেয়ে অনেকে হতাশ হয়ে পড়েছেন। সেই সঙ্গে অনেকের জরুরি কাজ আটকে গিয়েছে । তাই একপ্রকার আমরা বাধ্য হয়ে সবাই সমবায় সমিতির ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে বাধ্য হয়েছি।
সমবায় সমিতির আধিকারিক আনন্দ মোহন বেরা জানান , কিছু হিমঘর মালিক ও আলু চাষীদের ঋণ দেওয়া হয়েছে । তাঁরা সেই টাকা ফেরৎ না দেওয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন আগামী কিছুদিনের মধ্যে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। যারা টাকা তোলার জন্য আবেদন করেছেন তাদের টাকা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
আর ও পড়ুন বিজেপির ডাকা বনধে তেমন প্রভাব পড়লো না ঝাড়গ্রাম জেলায়
উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনার মৃত্যুঞ্জয় বারিক শ্রীনগর ঠাকুরহাটি সমবায় সমিতিতে ১৯ লক্ষ টাকা রেখেছিলেন । দীর্ঘ ৬ মাস ধরে সেই টাকা তিনি তুলতে পারছেন না। তাঁর মতো আরো অনেকে সোমবার সমবায় সমিতির কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। যার ফলে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মৃত্যুঞ্জয় বারিক বলেন টাকা তুলতে না পেরে আমি সমস্যার মধ্যে পড়েছি। 6 মাস ধরে বারেবারে আমাকে টাকা না দিয়ে ঘোরানো হচ্ছে। কবে টাকা ফেরত পাব তাও জানিনা। সেই সঙ্গে তিনি বলেন শুধু আমি একা নই আমার মত আরো অনেকেই এভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। সমবায় সমিতি থেকে টাকা না পেয়ে অনেকে হতাশ হয়ে পড়েছেন। সেই সঙ্গে অনেকের জরুরি কাজ আটকে গিয়েছে । তাই একপ্রকার আমরা বাধ্য হয়ে সবাই সমবায় সমিতির ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে বাধ্য হয়েছি।