চরম মর্মান্তিকভাবে রোগের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ‘ ছুটে ‘ গিয়ে আত্মঘাতী রোগী! শেষ পর্যন্ত চরম মর্মান্তিতিক ঘটনার সাক্ষী থাকলো মুর্শিদাবাদের চুয়াপুর এলাকার মানুষজন।
রোগের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে উন্মত্তের মতো ছুটে গিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হলো রোগী। ঘটনায় গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে।বাড়ির পাশের স্থানীয় বাগানে ওই ব্যক্তির দেহ দেখতে প্রায় প্রতিবেশীরা। মৃতের নাম আতাবর শেখ (৬০)। মৃতের পরিবারের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে চামড়ার জটিল রোগে ভুগছিলেন তিনি। বহু চিকিৎসা করিয়েও নিরাময় করা যায়নি। সম্প্রতি যন্ত্রণায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
এমনকি সহ্য করতে না পেরে স্বস্তির জন্য মাটিতে গড়াগড়ি পর্যন্ত খেতেন। মৃতের এক ভাইপো, আজহারুল শেখ বলেন, রাতে ঘুমাতে পারতেন না। এদিকে রাতভর কারেন্ট না থাকায় সারা রাত দু’চোখের পাতা এক করতে পারেননি। বারবার বলছিলেন, আর সহ্য করতে পারছি না। ঈশ্বরের কাছে মৃত্যু প্রার্থনা করছিলেন। এদিন দুপুরে ছুটে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যান কাউকে কিছু না জানিয়েই। স্থানীয় মানুষ বাঁশের ঝাড় থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেন”।
আরও পড়ুন – জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিশ্ব আদিবাসী দিবস উদযাপন
উল্লেখ্য, শেষ পর্যন্ত চরম মর্মান্তিতিক ঘটনার সাক্ষী থাকলো মুর্শিদাবাদের চুয়াপুর এলাকার মানুষজন।
রোগের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে উন্মত্তের মতো ছুটে গিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হলো রোগী। ঘটনায় গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে।বাড়ির পাশের স্থানীয় বাগানে ওই ব্যক্তির দেহ দেখতে প্রায় প্রতিবেশীরা। মৃতের নাম আতাবর শেখ (৬০)। মৃতের পরিবারের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে চামড়ার জটিল রোগে ভুগছিলেন তিনি। বহু চিকিৎসা করিয়েও নিরাময় করা যায়নি। সম্প্রতি যন্ত্রণায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
এমনকি সহ্য করতে না পেরে স্বস্তির জন্য মাটিতে গড়াগড়ি পর্যন্ত খেতেন। মৃতের এক ভাইপো, আজহারুল শেখ বলেন, রাতে ঘুমাতে পারতেন না। এদিকে রাতভর কারেন্ট না থাকায় সারা রাত দু’চোখের পাতা এক করতে পারেননি। বারবার বলছিলেন, আর সহ্য করতে পারছি না। ঈশ্বরের কাছে মৃত্যু প্রার্থনা করছিলেন। এদিন দুপুরে ছুটে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যান কাউকে কিছু না জানিয়েই। স্থানীয় মানুষ বাঁশের ঝাড় থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেন”।