নিজস্ব সংবাদদাতা, উত্তর ২৪ পরগণা, ৩ ফেব্রুয়ারি, চাকরি দেওয়ার নাম করে ফাঁসানো হল গৃহবধূকে।দুবাই থেকে দেশে ফেরার আর্জি জানাল অত্যাচারিত গৃহবধূ। স্ত্রীকে ফিরিয়ে আন্তে সরকারের কাছে আবেদন জানাল স্বামী।
জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কাকদ্বীপ এর মিঠুন বাগ এর আলাপ হয় বারাসাতের এক বেসরকারি আবাসনের সায়ক চক্রবর্তী ও তানিয়া চক্রবর্তী নামক এক দম্পতির।কাতারে সেবিকার (নার্স)কাজ দেওয়া হবে বলে এই মিঠুন বাগ প্রায় ৩ লক্ষ টাকা নেন এই চক্রবর্তী দম্পতির থেকে বলে এমনি অভিযোগ। এরপর চাকরির কারণে কাতারে যান তানিয়া।প্রথমে কোনো এক সংস্থায় কাজে নিয়োগ করলেও পরে কাতার থেকে দুবাইতে তাকে স্থানান্তরিত করা হয়।কিন্তু তানিয়াকে দুবাইতে নার্সের কাজে নিয়োগ না করে পরিচারিকার কাজে নিয়োগ করা হয়।তাতে রাজি না হওয়ায় তানিয়ার উপর চলে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার।
সাথে তার পাসপোর্ট, অন্যান্য পরিচয়পত্র সহ যাবতীয় নথি কেড়ে নেওয়া হয়।তানিয়ার বারাসাতের বাড়ির লোকের অভিযোগ,ভারতে ফেরৎ আস্তে চাইলেও পারছেন না তিনি,ভারতের বিভিন্ন দফতর প প্রশাসনইক স্তরে জানানো হলেও কোনোপ্রকার সুরাহা করতে পারছেন না তানিয়া দেবীর স্বামী।এই মর্মে বিদের মন্ত্রণালয়ের সর্পন্ন হয়ে লিখিত দরখাস্ত করেন তানিয়া দেবীর স্বামী পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী দপ্তরে সহ জেলাশাসক দপ্তর ও দুই ২৪ পরগনার পুলিশ সুপার কে বাই পোস্টের মাধ্যমে অভিযোগ জানায় । তাদের দাবি প্রশাসন হস্থক্ষেপ করে তানিয়াকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়