চাচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে পানীয় জলের সংকট ক্ষুব্ধ রোগীর আত্মীয়-স্বজনরা

চাচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে পানীয় জলের সংকট ক্ষুব্ধ রোগীর আত্মীয়-স্বজনরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

চাচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে পানীয় জলের সংকট ক্ষুব্ধ রোগীর আত্মীয়-স্বজনরা।।মালদহের চাচল মহকুমার চাচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে আজও চলছে পানীয় জলের সংকট। আশ্বাস সত্ত্বেও এখনও সুরাহা হয়নি পানীয় জলের ব্যবস্থা। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন দূর দূরান্ত থেকে আসা রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। জানা যায় দীর্ঘ প্রায় ছয় সাত মাস হতে চলল হাসপাতাল চত্বরে সাবমারসিবল পাম্পটি খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। এর ফলে পানীয় জলের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।

 

রোগীর আত্মীয় পরিজনদেরকে পয়সা দিয়ে জল কিনে খেতে হচ্ছে। তাই তারা প্রচন্ড ক্ষুব্ধ। প্রায় মাস চারেক হতে চলল জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া হাসপাতালের পরিকাঠামো পরিদর্শন এসেছিলেন। তখন তাকে এই জল সংকটের কথা জানান রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা।তিনি সেই সময় স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছিলেন এই পাম্পটি মেরামতের জন্য। কিন্তু আজ পর্যন্ত এই পাম্পটি মেরামত হয় নি।

 

এ ব্যাপারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তারা বলেন তাদের কাছে পর্যাপ্ত ফান্ড নেই। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন জানান, খুব শীঘ্রই পাম্পটি মেরামত করে দেওয়া হবে। আশা করি কয়েক দিনের মধ্যেই আত্মীয় পরিজনেরা পানীয় জল সংকটের হাত থেকে মুক্তি পাবেন। এখন দেখার কবে রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা এই জলসঙ্কট থেকে মুক্তি পান।

আরও পড়ুন – জগদীশ নগরে সৌরবিদ্যুৎ পরিচালিত জলের পাইপের উদ্বোধন করলেন মন্ত্রী গিয়াস উদ্দিন মোল্লার

উল্লেখ্য, মালদহের চাচল মহকুমার চাচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে আজও চলছে পানীয় জলের সংকট। আশ্বাস সত্ত্বেও এখনও সুরাহা হয়নি পানীয় জলের ব্যবস্থা। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন দূর দূরান্ত থেকে আসা রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। জানা যায় দীর্ঘ প্রায় ছয় সাত মাস হতে চলল হাসপাতাল চত্বরে সাবমারসিবল পাম্পটি খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। এর ফলে পানীয় জলের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। রোগীর আত্মীয় পরিজনদেরকে পয়সা দিয়ে জল কিনে খেতে হচ্ছে।

 

তাই তারা প্রচন্ড ক্ষুব্ধ। প্রায় মাস চারেক হতে চলল জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া হাসপাতালের পরিকাঠামো পরিদর্শন এসেছিলেন। তখন তাকে এই জল সংকটের কথা জানান রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা।তিনি সেই সময় স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছিলেন এই পাম্পটি মেরামতের জন্য। কিন্তু আজ পর্যন্ত এই পাম্পটি মেরামত হয় নি। এ ব্যাপারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তারা বলেন তাদের কাছে পর্যাপ্ত ফান্ড নেই। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন জানান, খুব শীঘ্রই পাম্পটি মেরামত করে দেওয়া হবে। আশা করি কয়েক দিনের মধ্যেই আত্মীয় পরিজনেরা পানীয় জল সংকটের হাত থেকে মুক্তি পাবেন। এখন দেখার কবে রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা এই জলসঙ্কট থেকে মুক্তি পান।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top