চাবাগান গুলিতেও স্ব-নির্ভর গোষ্ঠী গড়বে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। এবার থেকে চা-বাগান গুলিতেও স্ব-নির্ভর গোষ্ঠী গড়বে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তাদের আরো বেশী করে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্দেশ্যেই এই উদ্যোগ জলপাইগুড়ি জেল প্রশাসন। চলতি বছরেই এই কাজ শুরু করেছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন।
দিনের বেলায় যেহেতু চা-বাগান শ্রমিকদের সময় থাকেনা সেই কারণে রাতের বেলায় জেলার সমস্ত চা-বাগানে স্বনির্ভর গোষ্ঠী করার জন্য চ-বাগান শ্রমিকদের বোঝানো হচ্ছে যাতে তারা এই বিষয়ে অবগত হন এবং তারা আগ্রহী ও হচ্ছেন। এই বছর জেলার চা-বাগান গুলিতে ১২০০ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী করার টার্গেট নিয়েছে। এখনো পর্যন্ত প্রায় ৬০০ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরী হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত জেলাশাসক তেজস্বী রানা। তিনি নিজেই গোটা বিষয়টি তদারকি করছেন।
মুলত ডুয়ার্সের মালবাজার, মেটেলি, নাগরাকাটা, বানারহাট এলাকার বিভিন্ন চা-বাগানে স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তুলছে। এর মুল উদ্দেশ্য চা-বাগানের শ্রমিকদের আরো বেশী করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করা। চ-বাগানে কাজ করার পর বিকল্প আয়ের উৎস গড়তেই এই উদ্যোগ বলে জানিয়েছেন তেজস্বী রানা। তার বিশ্বাস সরকারের এই উদ্যোগ সফল হবেই এবং আগামীতে চা-বাগান এলাকার মানুষেরা স্বচ্ছল হবেন। হাসি ফুটবে চা-বাগানের মানুষের মুখে।
আরও পড়ুন – ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পৃথক তিনটি পরিবার
উল্লেখ্য, এবার থেকে চা-বাগান গুলিতেও স্ব-নির্ভর গোষ্ঠী গড়বে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তাদের আরো বেশী করে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্দেশ্যেই এই উদ্যোগ জলপাইগুড়ি জেল প্রশাসন। চলতি বছরেই এই কাজ শুরু করেছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। দিনের বেলায় যেহেতু চা-বাগান শ্রমিকদের সময় থাকেনা সেই কারণে রাতের বেলায় জেলার সমস্ত চা-বাগানে স্বনির্ভর গোষ্ঠী করার জন্য চ-বাগান শ্রমিকদের বোঝানো হচ্ছে যাতে তারা এই বিষয়ে অবগত হন এবং তারা আগ্রহী ও হচ্ছেন।
এই বছর জেলার চা-বাগান গুলিতে ১২০০ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী করার টার্গেট নিয়েছে। এখনো পর্যন্ত প্রায় ৬০০ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরী হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত জেলাশাসক তেজস্বী রানা। তিনি নিজেই গোটা বিষয়টি তদারকি করছেন। মুলত ডুয়ার্সের মালবাজার, মেটেলি, নাগরাকাটা, বানারহাট এলাকার বিভিন্ন চা-বাগানে স্বনির্ভর গোষ্ঠী গড়ে তুলছে। এর মুল উদ্দেশ্য চা-বাগানের শ্রমিকদের আরো বেশী করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করা। চ-বাগানে কাজ করার পর বিকল্প আয়ের উৎস গড়তেই এই উদ্যোগ বলে জানিয়েছেন তেজস্বী রানা।