চাষের জমিতে একদল হাতির তাণ্ডব। ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের হাঁড়িভাঙ্গা এলাকায় শনিবার সকালে চাষের জমিতে গিয়ে একদল হাতি তাণ্ডব শুরু করে। আচমকা হাতির দল ওই এলাকায় চলে আসায়, গ্রামবাসীরা ব্যাপক ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে হাতির দলটিকে অন্যত্র পাঠানোর চেষ্টা করা হলেও হাতির দলটি ধান চাষের জমি থেকে সরছে না।
বিষয়টি বন দফতর-কে জানানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বনদফতরের কর্মীরা। বন দফতরের পক্ষ থেকে ওই এলাকার গ্রামবাসীদের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে ওই হাতির দলটিকে অন্যত্র তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বনদপ্তরের কর্মীরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ শুরু করে। তা সত্ত্বেও হাতির দলটি যেভাবে মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে ব্যাপক ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা।
বন দপ্তরের সুত্রমত ওই হাতির দলটি নয়াগ্রামের দিকে যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু নয়াগ্রাম না গিয়ে সাঁকরাইলের হাড়িভাঙ্গা এলাকায় চলে আসে। যার ফলে এলাকাজুড়ে হাতির হামলার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এছাড়াও লালগড় থানার ভৈরবকুণ্ড এলাকায় শনিবার সকালে একটি পূর্ণবয়স্ক হাতি লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। তাই ওই এলাকার গ্রামবাসীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। বিষয়টি গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে বন দফতর কে জানানো হয। বন দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতিটিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
আরও পড়ুন – ঐতিহ্যবাহী উল্কা ক্লাবের দুর্গাপূজা উপলক্ষে মেলা ও আদিবাসী নৃত্য প্রতিযোগিতা
উল্লেখ্য, ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের হাঁড়িভাঙ্গা এলাকায় শনিবার সকালে চাষের জমিতে গিয়ে একদল হাতি তাণ্ডব শুরু করে। আচমকা হাতির দল ওই এলাকায় চলে আসায়, গ্রামবাসীরা ব্যাপক ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে হাতির দলটিকে অন্যত্র পাঠানোর চেষ্টা করা হলেও হাতির দলটি ধান চাষের জমি থেকে সরছে না। বিষয়টি বন দফতর-কে জানানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বনদফতরের কর্মীরা। বন দফতরের পক্ষ থেকে ওই এলাকার গ্রামবাসীদের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে ওই হাতির দলটিকে অন্যত্র তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বনদপ্তরের কর্মীরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ শুরু করে।