চিকিৎসার গাফিলতিতে এক রেলকর্মীর কনুই থেকে বাদ গেল গোটা হাত! অভিযোগের তীর মেদিনীপুরের সুনামধন্য অস্থি বিশেষজ্ঞের বিরুদ্ধে। চিকিৎসার গাফিলতিতে আস্ত একটা হাতের কনুই থেকে বাদ গেল খড়গপুর শহরের এক রেলকর্মীর। ঘটনায় অভিযোগের তীর মেদিনীপুর শহর তথা জেলার অস্থি বিশেষজ্ঞ ডঃ আব্দুল লতিফের বিরুদ্ধে!
অভিযোগ এই চিকিৎসকের গাফিলতির কারণেই রেলকর্মী সুভাষ দাসের সুস্থ ও গোটা ডান হাতের কনুই থেকে বাদ দিতে হয়েছে।বিষয়টি নিয়ে ওই রেলকর্মীর স্ত্রী অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক থেকে শুরু করে জেলাশাসক, খড়গপুর মহকুমা শাসক ও গুড়গুড়িপাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই রেলকর্মীর স্ত্রী সহ বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ীরা সবাই অভিযুক্ত চিকিৎসকের শাস্তি দাবি করেছেন।
মেদিনীপুর তথা জেলার সুনামধন্য চিকিৎসকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।অভিযোগ এই চ্যানেল করার ঘন্টা কয়েক পর থেকে যন্ত্রণা শুরু হয়। সেই সঙ্গে আরও অভিযোগ, সেইসময় বারবার অস্থি বিশেষজ্ঞ আব্দুল লতিফকে ডাকা হলে কোনও সাড়া দেননি তিনি।
রাত এগারোটা নাগাদ যখন তিনি পৌঁছান ততক্ষণে হাতের অবস্থা ভয়ংকর আকার ধারন করেছে। তিনি রোগীকে দেখার পরেই কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে একটি রেফার চিঠি করে দেন। তারপরে সুভাষ দাসকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।কিন্তু সেখান থেকে একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় গার্ডেনরিচে দক্ষিণ পূর্ব রেলওয়ের হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসা শুরু হয়।
আর ও পড়ুন এক গ্রাম্য বধুর প্রচেষ্টায় ডায়মন্ডহারবারে প্রতিষ্ঠিত হলো “স্বপ্ন পুস্তক” গ্রন্থালয়
পরবর্তীকালে তাঁকে রেলের সঙ্গে টাইআপ করা একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসকরা পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে ডান হাতের কনুই থেকে বাদ দেন। দুই দিন আগে তাঁকে খড়গপুর শহরের নিমপুরা এলাকার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।এই প্রসঙ্গে রীতিমতো বিধ্বস্ত রেলকর্মী সুভাষ দাস চিকিৎসকের শাস্তি দাবি করেছেন।
উল্লেখ্য, চিকিৎসার গাফিলতিতে এক রেলকর্মীর কনুই থেকে বাদ গেল গোটা হাত! অভিযোগের তীর মেদিনীপুরের সুনামধন্য অস্থি বিশেষজ্ঞের বিরুদ্ধে। চিকিৎসার গাফিলতিতে আস্ত একটা হাতের কনুই থেকে বাদ গেল খড়গপুর শহরের এক রেলকর্মীর। ঘটনায় অভিযোগের তীর মেদিনীপুর শহর তথা জেলার অস্থি বিশেষজ্ঞ ডঃ আব্দুল লতিফের বিরুদ্ধে! অভিযোগ এই চিকিৎসকের গাফিলতির কারণেই রেলকর্মী সুভাষ দাসের সুস্থ ও গোটা ডান হাতের কনুই থেকে বাদ দিতে হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ওই রেলকর্মীর স্ত্রী অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক থেকে শুরু করে জেলাশাসক, খড়গপুর মহকুমা শাসক ও গুড়গুড়িপাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই রেলকর্মীর স্ত্রী সহ বন্ধু ও শুভানুধ্যায়ীরা সবাই অভিযুক্ত চিকিৎসকের শাস্তি দাবি করেছেন।