রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর । রোহিঙ্গাদের উদ্দেশ্য এবার কড়া বার্তা দিয়ে  বিতর্কিত মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা  শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু বলেন, ‘‌বেড়া ডিঙিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে।’‌ সেই সঙ্গে তিনি রাজ্যে সিএএ  করাটা জরুরি বলেও দাবি তোলেন। পাশাপাশি, শুভেন্দু বলেন, জন্ম নিয়ন্ত্রণ করাটাও দরকার। স্বাভাবিকভাবেই শুভেন্দুর এই বক্তব্য ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে।

 

শনিবার নন্দীগ্রামের হরিপুর থেকে টেঙ্গুয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ ভাঙচুর ও হিংসার ঘটনার প্রতিবাদে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে একটি পদযাত্রার আয়োজন করা হয়। সেই পদযাত্রাতেই অংশ নেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই রোহিঙ্গাদের প্রতি রীতিমতো  ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। তিনি প্রশ্ন তোলেন,  বাংলাদেশে হিংসার ঘটনার পর রাজ্যের শাসকদল নীরব কেন?‌  পাশাপাশি, বাংলার মানুষকে একজোট হয়ে প্রতিবাদে নামার জন্য আবেদন করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

 

আর ও  পড়ুন    কলকাতার চেতলায় বিধ্বংসী আগুন লাগলো

 

এদিন পদযাত্রায় দেবদেবীর সাজে সামিল হতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে। তেমনই খোল, করতাল নিয়ে প্রতিবাদে সামিল হন প্রচুর সাধারণ মানুষ। তবে রোহিঙ্গাদের উদ্দেশ্য করে তাঁর এই মন্তব্যকে ঘিরে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

 

উল্লেখ্য, রোহিঙ্গাদের উদ্দেশ্য এবার কড়া বার্তা দিয়ে  বিতর্কিত মন্তব্য করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা  শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু বলেন, ‘‌বেড়া ডিঙিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের চুলের মুঠি ধরে ওপারে পাঠাতে হবে।’‌ সেই সঙ্গে তিনি রাজ্যে সিএএ  করাটা জরুরি বলেও দাবি তোলেন। পাশাপাশি, শুভেন্দু বলেন, জন্ম নিয়ন্ত্রণ করাটাও দরকার। স্বাভাবিকভাবেই শুভেন্দুর এই বক্তব্য ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে।  শনিবার নন্দীগ্রামের হরিপুর থেকে টেঙ্গুয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ ভাঙচুর ও হিংসার ঘটনার প্রতিবাদে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে একটি পদযাত্রার আয়োজন করা হয়। সেই পদযাত্রাতেই অংশ নেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

 

সেখানেই রোহিঙ্গাদের প্রতি রীতিমতো  ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। তিনি প্রশ্ন তোলেন,  বাংলাদেশে হিংসার ঘটনার পর রাজ্যের শাসকদল নীরব কেন?‌  পাশাপাশি, বাংলার মানুষকে একজোট হয়ে প্রতিবাদে নামার জন্য আবেদন করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top