সাদা চুলের পরিমাণ ১৫ শতাংশের কম হলে, ব্যবহার করা যায় হেনা । কিন্তু হেনা চুলকে শুষ্ক করে দেয়। সেজন্য হেনা ব্যবহার করলে চুলের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। হেনা চুলে কখনই ২০ মিনিটের বেশি রাখা ঠিক নয়।
হেয়ার কালার করার আগে কি কি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত
ব্যবহারের আগে সর্বদা প্যাচ টেস্ট করতে হবে।
ধৈর্য নিয়ে ইনস্ট্রাকশন মেনে চলতে হবে।
চুলে কালার করার পরদিন চুল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে । এতে চুলের নিজস্ব তৈলাক্তভাব বজায় থাকবে।
ভিজে চুল কিছুর সাহায্যে শুকোবেন না, নিজে থেকে শুকনো হতে দেওয়া উচিত।
কালার করার পর যদি স্ক্যান্লে চুলকানি বা জ্বালা অনুভূত হয়, সঙ্গে সঙ্গে কালার ধুয়ে ফেলতে হবে।
প্রথমবার কোনও বিউটিশিয়ানকে দিয়ে কালার করানো উচিত। পরবর্তী সময়ে নিজে নিজে করা যায়, তবে মাঝে মাঝে বিউটিশিয়ানের পরামর্শ নেওয়া উচিত
কালারড চুলের রক্ষণাবেক্ষণ
সাধারণ শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই উচিত। কালারড হেয়ারের জন্য বাজারে পাওয়া যায় যে শ্যাম্পু তাই চুলে দেওয়া উচিত।
অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। যদি কন্ডিশনিং করার পরেও চুল শুষ্ক হয়ে যায় তখন চুল ধুয়ে হেয়ার সিরাম ব্যবহার করলে ভালো ফল মেলে।
১৫ দিন অন্তর চুলে অয়েল ম্যাসাজ করুন, গরমজলে তোয়ালে ভিজিয়ে সেটি মাথায় ১০ মিনিট রাখুন।
হেয়ার কালার ঘন ঘন করবেন না। দুটির মাঝে যেন ৪-৬ সপ্তাহের ব্যবধান থাকে। কোনও কিছু অসুবিধা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।