চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান পদে বসলেন নারভানে। প্রয়াত সেনা সর্বাধিনায়ক বিপিন রাওয়াতের ছেড়ে যাওয়া চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান পদে বসলেন সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নারাভানে।চিফস অফ স্টাফ কমিটি তিন বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে তৈরি। এই মুহূর্তে তিন বাহিনীর প্রধানদের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র নারাভানে। তাই রাওয়াতের প্রয়াণের পর এই কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হল নারাভানেকে।
আমৃত্যু জেনারেল বিপিন রাওয়াতই চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। সেনা সর্বাধিনায়ক থাকাকালীনই এই দায়িত্ব সামলাতেন তিনি। গত ৮ ডিসেম্বর রাওয়াতের প্রয়াণের পর থেকেই পদটি ফাঁকা ছিল। বুধবার সিনিয়রিটির ভিত্তিতে ওই পদে জেনারেল নারাভানেকে কেন্দ্র দায়িত্ব দিয়েছে।
নারাভানে ছাড়া এই কমিটির বাকি দুই সদস্য বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভি আর চৌধুরী এবং নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল জেনারেল আর হরি কুমার। তাঁরা নারাভানের থেকে অনেক পরে নিজ নিজ বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছেন।
আর ও পড়ুন আজ সকালের বিমানে কলকাতা থেকে দিল্লি গেলেন দিলীপ ঘোষ
সেনাপ্রধানকে নতুন পদে বসানোতেই সম্ভবত ইঙ্গিত মিলছে যে আগামী দিনে সেনা সর্বাধিনায়কের পদে বসার দৌড়ে সবার থেকে এগিয়ে আছেন তিনিই। যদিও এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পছন্দ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তবে অভিজ্ঞতার দিক থেকে দেখলে সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নারাভানে ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর নতুন দায়িত্বে এসেছেন। বায়ুসেনা প্রধান বিবেকরাম চৌধুরী আড়াই মাস আগেই দায়িত্ব নিয়েছেন। আর মাত্র দু’সপ্তাহ আগে নতুন নৌসেনা প্রধান হয়েছেন আর হরি।
উল্লেখ্য, চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান পদে বসলেন নারভানে। প্রয়াত সেনা সর্বাধিনায়ক বিপিন রাওয়াতের ছেড়ে যাওয়া চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান পদে বসলেন সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নারাভানে।চিফস অফ স্টাফ কমিটি তিন বাহিনীর প্রধানদের নিয়ে তৈরি। এই মুহূর্তে তিন বাহিনীর প্রধানদের মধ্যে সবচেয়ে সিনিয়র নারাভানে। তাই রাওয়াতের প্রয়াণের পর এই কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হল নারাভানেকে। আমৃত্যু জেনারেল বিপিন রাওয়াতই চিফস অফ স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।
সেনা সর্বাধিনায়ক থাকাকালীনই এই দায়িত্ব সামলাতেন তিনি। গত ৮ ডিসেম্বর রাওয়াতের প্রয়াণের পর থেকেই পদটি ফাঁকা ছিল। বুধবার সিনিয়রিটির ভিত্তিতে ওই পদে জেনারেল নারাভানেকে কেন্দ্র দায়িত্ব দিয়েছে। নারাভানে ছাড়া এই কমিটির বাকি দুই সদস্য বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভি আর চৌধুরী এবং নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল জেনারেল আর হরি কুমার। তাঁরা নারাভানের থেকে অনেক পরে নিজ নিজ বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছেন।
