চোপড়ার শীতল গছে বন কালি পূজা উপলক্ষে জমে উঠেছে গানের আসর। চোপড়ার সোনাপুর অঞ্চলের শীতল গছ মন্দির মাঠে শতাব্দী প্রাচীন বন কালি পূজা উপলক্ষে বুধবার সকাল থেকে জমে উঠেছে গানের আসর । এলাকার ১০-১২ টি গ্রামের মানুষ নিষ্ঠার সঙ্গে শ্যামা পূজার রাতে এখানে বন কালি রূপে পূজিত হন মা কালী। সোমবার রাত্রে পুরনো রীতি মেনে মা বন কালির পূজা হয় । এরপর বুধবার সকাল থেকে জমে উঠে গানের আসর ।
পুজো কমিটির সম্পাদক দীনেশ সিংহ ও এলাকার প্রবীণ বাসিন্দা সাজেন সিংহ ও আদর সিংহ জানান , প্রতি বছর বণকালি পূজা উপলক্ষে পরদিন উত্তরবঙ্গের হারানো গানকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য এখানে মনশিখা দেহতত্ত্ব ও ঠাকুরালি গানের আসর বসানো হয় । এবারে এই আসরে বিভিন্ন এলাকা থেকে চারটি দল অংশগ্রহণ করেছেন । আঞ্চলিক ভাষায় মহিলা এবং পুরুষ শিল্পীরা এই গান পরিবেশন করেন । পুরনো দিনের এই গান শুনতে আশপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে সকল বয়সের মানুষ যোগদান করেন। এখানে স্থায়ী মন্দিরে বারো মাস পুজো দেন পূজারী বিশ্বজিৎ সিংহ। তিনি জানান, এখানকার মা খুব জাগ্রত,তাই মানত করে উপকার পেয়ে দূর দূরান্ত থেকে ভক্তরা এই মন্দিরে পুজো দিতে আসেন। বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে গানের আসর।
আরও পড়ুন – বাঁশের কারুকার্যে নজর কারা থিম ধূপগুড়ির ইয়ং অ্যাসোসিয়েশনের
উল্লেখ্য, চোপড়ার সোনাপুর অঞ্চলের শীতল গছ মন্দির মাঠে শতাব্দী প্রাচীন বন কালি পূজা উপলক্ষে বুধবার সকাল থেকে জমে উঠেছে গানের আসর । এলাকার ১০-১২ টি গ্রামের মানুষ নিষ্ঠার সঙ্গে শ্যামা পূজার রাতে এখানে বন কালি রূপে পূজিত হন মা কালী। সোমবার রাত্রে পুরনো রীতি মেনে মা বন কালির পূজা হয় । এরপর বুধবার সকাল থেকে জমে উঠে গানের আসর । পুজো কমিটির সম্পাদক দীনেশ সিংহ ও এলাকার প্রবীণ বাসিন্দা সাজেন সিংহ ও আদর সিংহ জানান , প্রতি বছর বণকালি পূজা উপলক্ষে পরদিন উত্তরবঙ্গের হারানো গানকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য এখানে মনশিখা দেহতত্ত্ব ও ঠাকুরালি গানের আসর বসানো হয় ।