চোর ধরো, জেল ভরো দাবিতে ব্যারিকেড ভাঙা মিছিলে সিপিএম-এর

চোর ধরো, জেল ভরো দাবিতে ব্যারিকেড ভাঙা মিছিলে সিপিএম-এর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

চোর ধরো, জেল ভরো দাবিতে ব্যারিকেড ভাঙা মিছিলে সিপিএম-এর। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সিপিএমের ‘চোর ধরো, জেল ভরো’ কর্মসূচিকে ঘিরে তুলকালাম রায়গঞ্জের জেলা প্রশাসনিক চত্বর কর্ণজোরা। এদিন দলের রাজ্য কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী ও পলাশ দাসের নেতৃত্বে হাজারো নেতা-কর্মী এই কর্মসূচিতে যোগ দান করেন। সিপিএমের এই পূর্বঘোষিত কর্মসূচি কে ঘিরে ব্যপক নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়ে প্রশাসনিক চত্বরে। রায়গঞ্জের শিলিগুড়ি মোর থেকে এদিন সিপিএমের কর্মী সমর্থকেরা মিছিল করে কর্ণজোরায় পৌঁছান।

কর্ণজোরায় জেলা শাসকের দপ্তরে মিছিল পৌঁছাতেই পুলিশ আন্দোলনকারীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশের তৈরি বাশেঁর ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যান নেতা-কর্মীরা। আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ। পুলিশের বাঁধা সত্বেও আন্দোলনকারীরা সেই অবস্থাতেও তাদের কর্মসূচিতে অনড় থাকেন। অনেকেই দলীয় পতাকা নিয়ে তখনও বিক্ষোভ, শ্লোগান দেখাতে থাকেন।

 

আন্দোলনকারীদের একাংশ জেলাশাসকের দপ্তর চত্বরে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করলে, দলীয় নেতৃত্ব তাদের ভেতরে প্রবেশের ব্যাপারে নিষেধ করেন। এরপর উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের গেটের সামনেই মাইক লাগানো গাড়ির মধ্যেই অস্থায়ী মঞ্চ বানিয়ে সুজন চক্রবর্তী, পলাশ দাস এবং উত্তর দিনাজপুর জেলা সিপিএমের সম্পাদক আনোয়ারুল হক সহ অন্যান্য নেতৃত্ব বক্তব্য রাখেন।

আরও পড়ুন – কোহলি কি বিশ্বকাপে বোলারের ভূমিকায়

সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী বলেন, সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ লুট করেছে রাজ্য সরকার, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রতারনা করছেন সাধারণ মানুষের সাথে। সুজন বাবু আরও বলেন,” আজকের অভিযান সফল হয়েছে। দুটি ব্যারিকেড ভেঙে ফেলেছিলেন কর্মীরা। কিন্তু ডিএম অফিসের ভেতরে কেউ প্রবেশ করেনি। কর্মীদের স্বতস্ফূর্ততা দেখে পুলিশ ভয় পেয়েছে। তাই ব্যারিকেড,জলকামান নিয়ে আমাদের রুখতে প্রস্তুত ছিল।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top