
করোনা আবহে এমনিতেই জেরবার মানুষ। বিশেষ করে করোনার কারনে অর্থনৈতিক নানা সমস্যায় পকেটে টানপড়েছে মধ্যবিত্তের। তার উপর রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে দাম বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় সবজি পত্রের। টানা বৃষ্টিপাতের কারণে ক্ষতি হয়েছে সব্জি চাষে। আর তার জেরেই বাজারে দাম ( Market price ) কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে সবজির।
শহর কলকাতায় অধিকাংশ বাজারেই সবজির দাম ( Market price ) পার করেছে হাফ সেঞ্চুরি। একইসঙ্গে দাম বেড়েছে শহরতলী ও গ্রামাঞ্চলের বাজারগুলিতেও। বিক্রেতাদের মতে, সবজির দাম আরও বাড়বে। শহর কলকাতার মানিকতলা বাজার, গড়িয়াহাট বাজারে সবজির দাম পটল-৬০-৭০/কেজি কয়েকদিন আগে যা ছিল ৫০-৫৫ টাকা প্রতি কেজি। ঝিঙে-৪০/কেজি করে বিক্রি হচ্ছে। করলা/উচ্ছে- ৬০/কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০/কেজি দরে। ঢেঁড়স- ২০-২৫/কেজি দরে বিকোচ্ছে। জ্যোতি আলু ১৫/কেজি এবং চন্দ্রমুখী আলু ২২/কেজি দরে কিনছেন ক্রেতারা। পেঁয়াজ ৩০/কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
আর ও পড়ুন জামা আর জুতায় দীপিকার ( Deepika ) খরচ তিন লাখ ৬০ হাজার টাকা!
মাছের দাম তুলনামূলকভাবে কমছে। বাগদা চিংড়ি ৪০০/কেজি, গলদা চিংড়ি ৫০০-৫৫০/কেজি, পার্সে ৩০০-৩৫০/কেজি, পাবদা ৩৫০/কেজি, ট্যাংড়া ৫০০/কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। ক্রেতাদের কথায়, যে হারে সবজির দাম বাড়ছে তাতে বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছি।
এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বাজারে দাঁড়িয়ে অর্থনীতিবিদদের কথায়, ‘একদিকে যখন মানুষ সবজির বাড়তি দামের ( Market price ) জন্য দুর্ভোগে রয়েছেন, তখন যাঁরা সেই সব্জি উত্পাদন করছেন, সেই কৃষকরা দাম পাচ্ছেন না। তাঁদের ওপর ঋণের বোঝা বাড়ছে।’ ফলে সংকটে মানুষ।