ছটপুজো নিয়ে বিশেষ প্রশাসনিক বৈঠক কোচবিহারে। ছটপুজো নিয়ে বিশেষ প্রশাসনিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো কোচবিহার লেন্সডাউন হলে। শুক্রবার কোচবিহার জেলার বিভিন্ন ছট পুজো কমিটি গুলিকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। এদিনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার সদর মহকুমাশাসক রাকিবুর রহমান, কোচবিহার কোতোয়ালি থানা আইসি অমিতাভ দাস, কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ সহ অন্যান্যরা।
তোরসা নদীর যে স্থানে এই ছট পূজার আয়োজন প্রতিবছর করা হয়, সেখানে নদী তার গতি পরিবর্তন করবার কারণে কোচবিহারের তরসা নদী সংলগ্ন অন্য একটি ঘাট হুজুর সাহেবের মেলার ঘাটটিতে এবারের ছটপূজার ঘাট হিসাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সেইসাথে বেশ কয়েকটি নতুন ঘাট করবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ফাসিরঘাঁটেও ছটের কাজ করবার ব্যবস্থা থাকছে। এছাড়াও বিভিন্ন দিঘিতে ছটের কাজ করবার জন্য ব্যবস্থা থাকছে, তবে গ্রিন টারবুনাল বোর্ডের নির্দেশিকা মেনে এবছর কোচবিহার সাগরদিঘীতে ছট পুজোর কার্যকলাপ করা যাবে কিনা, সেবিষয়ে নির্দেশিকা মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এদিনের এই বৈঠক প্রসঙ্গে কোচবিহার সদর মহকুমাশাসক রাকিবুর রহমান বলেন, আমরা বেশ কয়েকদিন থেকে পরিদর্শন করার পর দেখি নদীর অভিমুখ বদলে যাবার কারণে জায়গা পরিবর্তন করতে হচ্ছে। এছাড়াও ফাসিরঘাটে ব্যবস্থা করা হবে। সেই সাথে কোচবিহারের দিঘিতেও ব্যবস্থা রাখা হবে। শুধু সাগরদিঘির ক্ষেত্রে নির্দেশিকা মেনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন – কালী পূজার প্রতিমা বানাতে জোর ব্যস্ততা কুমোরটুলিতে
উল্লেখ্য, ছটপুজো নিয়ে বিশেষ প্রশাসনিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো কোচবিহার লেন্সডাউন হলে। শুক্রবার কোচবিহার জেলার বিভিন্ন ছট পুজো কমিটি গুলিকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। এদিনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার সদর মহকুমাশাসক রাকিবুর রহমান, কোচবিহার কোতোয়ালি থানা আইসি অমিতাভ দাস, কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ সহ অন্যান্যরা।
তোরসা নদীর যে স্থানে এই ছট পূজার আয়োজন প্রতিবছর করা হয়, সেখানে নদী তার গতি পরিবর্তন করবার কারণে কোচবিহারের তরসা নদী সংলগ্ন অন্য একটি ঘাট হুজুর সাহেবের মেলার ঘাটটিতে এবারের ছটপূজার ঘাট হিসাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সেইসাথে বেশ কয়েকটি নতুন ঘাট করবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ফাসিরঘাঁটেও ছটের কাজ করবার ব্যবস্থা থাকছে।