ছট পুজোর প্রাক মুহুর্তে শিলিগুড়িতে হদিস পাওয়া গেল সূর্যদেবের মন্দিরের। ছট পুজোর প্রাক মুহূর্তে আনন্দে মেতে উঠেছে গোটা শহর। মহানন্দা নদীর চরে ছট ঘাট তৈরি করবার সময় স্থানীয় এক বাসিন্দার সংলগ্ন এলাকায় থাকা একটি মন্দির চোখে পড়ে। এরপর মন্দিরে প্রবেশ করতে তিনি হতবাক হয়ে যান, মন্দির সাক্ষাৎ সূর্যদেবের মন্দির, সামনে একজন ঘোরা চালাচ্ছেন পেছনে রয়েছে সূর্যদেবের শ্বেত পাথরের মূর্তি।
এই দৃশ্য দেখবার পর তিনি হতবাক হয়ে যান। প্রসঙ্গত গত তিন বছর ধরে এই মন্দিরে পূজা পাঠ চলে, তবে শহরের শতকরা ৯৫ ভাগ লোক জানেন না সূর্যদেবের মন্দিরের অস্তিত্বের ব্যাপারে। জয়পুর থেকে আনা হয়েছে মূর্তি। স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই জানিয়েছেন এই ধরনের মন্দির হয়তো আর উত্তরবঙ্গে নেই। উত্তরবঙ্গের একমাত্র মন্দির হতে পারে এই মন্দিরটি। ইন্টারনেটে সার্চ করলে দেখা যাবে রাজ্যে দু এক ব্যতীত সূর্যদেবের মন্দির কিন্তু নেই। ছট পুজোর প্রাক মুহূর্তে শহরে সূর্যদেবের মন্দিরের অস্তিত্বের কথা জানতে পেরে উচ্ছ্বাসিত শহরবাসী।
আরও পড়ুন – ছটপূজোয় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্ক প্রশাসন
উল্লেখ্য, ছট পুজোর প্রাক মুহূর্তে আনন্দে মেতে উঠেছে গোটা শহর। মহানন্দা নদীর চরে ছট ঘাট তৈরি করবার সময় স্থানীয় এক বাসিন্দার সংলগ্ন এলাকায় থাকা একটি মন্দির চোখে পড়ে। এরপর মন্দিরে প্রবেশ করতে তিনি হতবাক হয়ে যান, মন্দির সাক্ষাৎ সূর্যদেবের মন্দির, সামনে একজন ঘোরা চালাচ্ছেন পেছনে রয়েছে সূর্যদেবের শ্বেত পাথরের মূর্তি। এই দৃশ্য দেখবার পর তিনি হতবাক হয়ে যান।
প্রসঙ্গত গত তিন বছর ধরে এই মন্দিরে পূজা পাঠ চলে, তবে শহরের শতকরা ৯৫ ভাগ লোক জানেন না সূর্যদেবের মন্দিরের অস্তিত্বের ব্যাপারে। জয়পুর থেকে আনা হয়েছে মূর্তি। স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই জানিয়েছেন এই ধরনের মন্দির হয়তো আর উত্তরবঙ্গে নেই। উত্তরবঙ্গের একমাত্র মন্দির হতে পারে এই মন্দিরটি। ইন্টারনেটে সার্চ করলে দেখা যাবে রাজ্যে দু এক ব্যতীত সূর্যদেবের মন্দির কিন্তু নেই। ছট পুজোর প্রাক মুহূর্তে শহরে সূর্যদেবের মন্দিরের অস্তিত্বের কথা জানতে পেরে উচ্ছ্বাসিত শহরবাসী।