একাদশ শ্রেনীর ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো রবিবার। এদিন এমনি ঘটনা ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার থানার কামালপুর এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, কামালপুর এলাকার বাসিন্দা মৌসুমী সুলতানা ইটাহার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেনীর ছাত্রী। মৌসুমী স্কুলে ও পরিবারে মেধাবী ছাত্রী বলে পরিচিত ছিল। মৌসুমী গতকাল রাতে বাড়ি অন্যান্য সদস্যদের সাথে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যায়। আজ সকালে উঠে বাড়ির কাজ করে সে।
কিছুক্ষন পর বাড়ি সদস্যরা ঘুম থেকে উঠে দেখে মৌসুমী বাড়ির গোয়াল ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরিবারের লোকেদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে এলাকার বাসিন্দারা বাড়িতে ছুটে আসে। ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় কামালপুর এলাকায়। খবর দেওয়া ইটাহার থানার পুলিশকে। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ইটাহার গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। পুলিশ মৃতদেহ রায়গঞ্জ জেলা মর্গে পাঠিয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। তবে কি কারণে মৌসুমী ঘটনা ঘটল তা বুঝতে পারছেনা পরিবারের সদস্যরা। শোকের ছায়া এলাকায়।
আরও পড়ুন – ব্যারাকপুরে আয়োজিত হলো রোজগার মেলা
উল্লেখ্য, একাদশ শ্রেনীর ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো রবিবার। এদিন এমনি ঘটনা ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার থানার কামালপুর এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, কামালপুর এলাকার বাসিন্দা মৌসুমী সুলতানা ইটাহার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেনীর ছাত্রী। মৌসুমী স্কুলে ও পরিবারে মেধাবী ছাত্রী বলে পরিচিত ছিল। মৌসুমী গতকাল রাতে বাড়ি অন্যান্য সদস্যদের সাথে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যায়। আজ সকালে উঠে বাড়ির কাজ করে সে।
কিছুক্ষন পর বাড়ি সদস্যরা ঘুম থেকে উঠে দেখে মৌসুমী বাড়ির গোয়াল ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরিবারের লোকেদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে এলাকার বাসিন্দারা বাড়িতে ছুটে আসে। ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় কামালপুর এলাকায়। খবর দেওয়া ইটাহার থানার পুলিশকে। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে ইটাহার গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। পুলিশ মৃতদেহ রায়গঞ্জ জেলা মর্গে পাঠিয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। তবে কি কারণে মৌসুমী ঘটনা ঘটল তা বুঝতে পারছেনা পরিবারের সদস্যরা। শোকের ছায়া এলাকায়।