ছোটোবেলায় কেমন ছিল দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায়ের পুজো। পুজোর কটা দিন চুটিয়ে মজা করার। এ বারের পুজোটা একটু স্পেশাল। কলকাতাতেই থাকছেন। প্ল্যান রয়েছে জমিয়ে কাটানোর। বন্ধুদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি, আবাসনের পুজোয় আড্ডা, সবাই মিলে ভোগ খাওয়া- কিছুই বাদ যাবে না! আর রয়েছে সিঁদুর খেলার প্ল্যান। পুজোয় প্রতি বছর বাইরে থাকায় সিঁদুর খেলাটা কোনও দিনই হয়ে ওঠেনি দেবচন্দ্রিমার।
ইচ্ছে আছে, এ বার জমিয়ে সেই সাধ পূরণ করবেন। ছোটবেলা কেটেছে সিঙ্গুরে। পুজোও কেটেছে সেখানেই। পাড়ার পুজোর প্যান্ডেলে। তখন যদিও একটু বিধিনিষেধ ছিল। বাড়ি ঢুকতে হত সন্ধেবেলার মধ্যেই। এখন সব কড়াকড়ি থেকে মুক্তি। এখনকার পুজোই তাই বেশি উপভোগ করেন অভিনেত্রী। ছোটবেলার ট্র্যাডিশন অবশ্য এখনও বহাল। এ বারেও তার নড়চড় নয়। দশমী অবধি কলকাতায় কাটিয়ে তাই সপরিবারে বেড়াতে চলে যাচ্ছেন অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য,পুজোর কটা দিন চুটিয়ে মজা করার। এ বারের পুজোটা একটু স্পেশাল। কলকাতাতেই থাকছেন। প্ল্যান রয়েছে জমিয়ে কাটানোর। বন্ধুদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি, আবাসনের পুজোয় আড্ডা, সবাই মিলে ভোগ খাওয়া- কিছুই বাদ যাবে না! আর রয়েছে সিঁদুর খেলার প্ল্যান। পুজোয় প্রতি বছর বাইরে থাকায় সিঁদুর খেলাটা কোনও দিনই হয়ে ওঠেনি দেবচন্দ্রিমার।
ইচ্ছে আছে, এ বার জমিয়ে সেই সাধ পূরণ করবেন। ছোটবেলা কেটেছে সিঙ্গুরে। পুজোও কেটেছে সেখানেই। পাড়ার পুজোর প্যান্ডেলে। তখন যদিও একটু বিধিনিষেধ ছিল। বাড়ি ঢুকতে হত সন্ধেবেলার মধ্যেই। এখন সব কড়াকড়ি থেকে মুক্তি। এখনকার পুজোই তাই বেশি উপভোগ করেন অভিনেত্রী। ছোটবেলার ট্র্যাডিশন অবশ্য এখনও বহাল। এ বারেও তার নড়চড় নয়। দশমী অবধি কলকাতায় কাটিয়ে তাই সপরিবারে বেড়াতে চলে যাচ্ছেন অভিনেত্রী। ছোটোবেলায় কেমন ছিল