জগদ্বাত্রী পুজো নিয়ে বিভিন্ন বারোয়ারি পুজো কমিটির সাথে প্রশাসনিক সভা। আসন্ন জগদ্বাত্রী পূজা উপলক্ষে নদীয়া জেলার পুজো উদ্যোক্তাদের নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক। জগদ্ধাত্রী পুজোর আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি কিন্তু এ বছরের জগদ্ধাত্রী পুজোতে গত বছরের মতোই করোনার বিধিনিষেধ মেনে পুজো করতে হবে।
সেই কারণেই পুজো কমিটিগুলোকে সচেতন করতে শান্তিপুর থানার পক্ষ থেকে এক প্রশাসনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয় শান্তিপুর নতুনহাট পুলিশ ফাঁড়িতে। প্রশাসনিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর সুত্রাগড় অঞ্চলের শতাধিক জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির সদস্যরা।
প্রশাসনিক বৈঠকে পদাধিকারী পুলিশ কর্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রূপান্তর সেনগুপ্ত। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট জেলা পুলিশের এসডিপিও প্রবীর মন্ডল, শান্তিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক লাল্টু ঘোষ, সার্কেল ইন্সপেক্টর গৌরীপ্রসন্ন বন্ধু সহ পুলিশের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর পৌরসভার বর্তমান প্রশাসক সুব্রত ঘোষ, সহ প্রশাসক অভিজিত দে, শান্তিপুরের নবনির্বাচিত তৃণমূল বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী, প্রাক্তন কাউন্সিলর বিভাস ঘোষ। যদিও শান্তিপুর সুত্রাগড় অঞ্চলের জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি গুলিকে গত বছরের মতোই করোনার বিধিনিষেধ মেনে এবছর পুজো করতে হবে বলে জানান পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
আর ও পড়ুন অমিতাভ বচ্চনকে টেক্কা দিলো মুর্শিদাবাদের এই যুবক !
জগদ্ধাত্রী প্রতিমা নিরঞ্জনের ক্ষেত্রে করা হয়েছে একাধিক বিধি নিষেধ, প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় অধিক বাদ্যযন্ত্র নিষেধ, অল্প সংখ্যক লোক নিয়ে নিরঞ্জন করতে হবে পুজো মণ্ডপগুলোতে ব্যবস্থা রাখতে হবে মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের ।কোনো ক্ষেত্রেই জমায়েত করা যাবে না। এছাড়াও পুজো মণ্ডপ গুলিকে খোলা প্যান্ডেল করার নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
উল্লেখ্য, জগদ্বাত্রী পুজো নিয়ে বিভিন্ন বারোয়ারি পুজো কমিটির সাথে প্রশাসনিক সভা। আসন্ন জগদ্বাত্রী পূজা উপলক্ষে নদীয়া জেলার পুজো উদ্যোক্তাদের নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক। জগদ্ধাত্রী পুজোর আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি কিন্তু এ বছরের জগদ্ধাত্রী পুজোতে গত বছরের মতোই করোনার বিধিনিষেধ মেনে পুজো করতে হবে।
সেই কারণেই পুজো কমিটিগুলোকে সচেতন করতে শান্তিপুর থানার পক্ষ থেকে এক প্রশাসনিক বৈঠকের আয়োজন করা হয় শান্তিপুর নতুনহাট পুলিশ ফাঁড়িতে। প্রশাসনিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর সুত্রাগড় অঞ্চলের শতাধিক জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির সদস্যরা।