জঙ্গিপুরে মহাসমোরহে উদযাপিত হল ছট পূজো। মুর্শিদাবাদের জঙ্গীপুর পৌরসভার মাল্লাপাড়া গঙ্গা ঘাটে কাদা পাথরের মধ্যে দাড়িয়ে ফলমূল সজ্জিত ডালা উদিতমান সূর্য়ের প্রতি অর্ঘ্য প্রদান এবং প্রদীপ ভাসিয়ে ছত্রিশ ঘন্টার উপবাস ভাঙ্গলেন ছটব্রতিরা। তিনদিন ধরে মহাসমারোহে পালিত হয় ছট উৎসব ।ভাইফোঁটার পরেরদিন লাওভাত খাওয়ার মধ্যে দিয়ে ছটপুজোর সূচনা হয় এমটাই জানালেন মাল্লাপাড়ার ছটব্রতী উর্মিলা মাহাতো । তিনি বলেন স্বামী পুত্রের মঙ্গল কামনার জন্য ছটের উপবাস করে থাকেন।
এই পূজোর মূল ভোগ হচ্ছে ঢেকুয়া । সবটাই মাটির উনুন ও কাঠের জ্বালানিতে তৈরী করা হয়। সকাল থেকেই জঙ্গিপুরের বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে শুরু হয়েছে সূর্য বন্দনা। ছট পুজোকে কেন্দ্র করে দূষণ রুখতে এই বছর কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রত্যেকটি ঘাটে। পাশাপাশি জলে নামার পরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্যও কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে পৌরসভার পক্ষ হইতে ।
আরও পড়ুন – উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা
উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের জঙ্গীপুর পৌরসভার মাল্লাপাড়া গঙ্গা ঘাটে কাদা পাথরের মধ্যে দাড়িয়ে ফলমূল সজ্জিত ডালা উদিতমান সূর্য়ের প্রতি অর্ঘ্য প্রদান এবং প্রদীপ ভাসিয়ে ছত্রিশ ঘন্টার উপবাস ভাঙ্গলেন ছটব্রতিরা। তিনদিন ধরে মহাসমারোহে পালিত হয় ছট উৎসব ।ভাইফোঁটার পরেরদিন লাওভাত খাওয়ার মধ্যে দিয়ে ছটপুজোর সূচনা হয় এমটাই জানালেন মাল্লাপাড়ার ছটব্রতী উর্মিলা মাহাতো ।
তিনি বলেন স্বামী পুত্রের মঙ্গল কামনার জন্য ছটের উপবাস করে থাকেন।এই পূজোর মূল ভোগ হচ্ছে ঢেকুয়া । সবটাই মাটির উনুন ও কাঠের জ্বালানিতে তৈরী করা হয়। সকাল থেকেই জঙ্গিপুরের বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে শুরু হয়েছে সূর্য বন্দনা। ছট পুজোকে কেন্দ্র করে দূষণ রুখতে এই বছর কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রত্যেকটি ঘাটে। পাশাপাশি জলে নামার পরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্যও কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে পৌরসভার পক্ষ হইতে ।