জঙ্গিপুর হাসপাতালে এক রোগীর ইনজেকশন অন্য রোগীকে দেওয়ার অভিযোগ নার্সের বিরুদ্ধে

জঙ্গিপুর হাসপাতালে এক রোগীর ইনজেকশন অন্য রোগীকে দেওয়ার অভিযোগ নার্সের বিরুদ্ধে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

জঙ্গিপুর হাসপাতালে এক রোগীর ইনজেকশন অন্য রোগীকে দেওয়ার অভিযোগ নার্সের বিরুদ্ধে। এক রোগীর ইনজেকশন ভুল করে অন্য রোগীকে দেওয়ার অভিযোগ উঠলো কর্তব্যরত নার্সের বিরুদ্ধে। সকালে ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে। বিষয়টি নিয়ে নার্সের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিবারের লোকজন।

 

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে রঘুনাথগঞ্জের জরুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহাদিনগরের আলমেস আলি নামে এক পৌঢ়কে একাধিক সমস্যা নিয়ে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসার পর কর্তব্যরত এক নার্স তাঁকে ইনজেকশন দিতে আসেন। ইনজেকশন দেওয়া হলে পরিবারের লোকজন কিসের ইনজেকশন তা জানতে চান। ওই নার্স বুকে ব্যাথার জন্য বলে জানায়। কিন্তু একই ওয়ার্ডে বুকে ব্যাথার সমস্যা নিয়ে ভর্তি হওয়া অন্য একটি রোগীকে ইনজেকশন দিতে গেলে কার্যত সকলের টনক নড়ে।

 

কারণ আলমেশ সাহেব প্রেসার, গ্যাস ও ভেনের সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাহলে তাকে বুকে ব্যাথার ইনজেকশন দেওয়া হলো কেন? অভিযোগ তুলেন পৌঢ়ের পরিবার। তখনই ওই নার্স ভুল বুঝতে পারেন। আর যা নিয়েই শোরগোল সৃষ্টি হয়। ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে জঙ্গিপুর মহকুমা
হাসপাতালের সুপার অবিনাশ কুমার বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আরও পড়ুন – বালুরঘাটের ৬টি পূজো কমিটিকে পুরস্কার প্রদানের ঘোষনা বালুরঘাট থানার

উল্লেখ্য, এক রোগীর ইনজেকশন ভুল করে অন্য রোগীকে দেওয়ার অভিযোগ উঠলো কর্তব্যরত নার্সের বিরুদ্ধে। সকালে ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে। বিষয়টি নিয়ে নার্সের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিবারের লোকজন। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে রঘুনাথগঞ্জের জরুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহাদিনগরের আলমেস আলি নামে এক পৌঢ়কে একাধিক সমস্যা নিয়ে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসার পর কর্তব্যরত এক নার্স তাঁকে ইনজেকশন দিতে আসেন।

 

ইনজেকশন দেওয়া হলে পরিবারের লোকজন কিসের ইনজেকশন তা জানতে চান। ওই নার্স বুকে ব্যাথার জন্য বলে জানায়। কিন্তু একই ওয়ার্ডে বুকে ব্যাথার সমস্যা নিয়ে ভর্তি হওয়া অন্য একটি রোগীকে ইনজেকশন দিতে গেলে কার্যত সকলের টনক নড়ে। কারণ আলমেশ সাহেব প্রেসার, গ্যাস ও ভেনের সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাহলে তাকে বুকে ব্যাথার ইনজেকশন দেওয়া হলো কেন? অভিযোগ তুলেন পৌঢ়ের পরিবার। তখনই ওই নার্স ভুল বুঝতে পারেন। আর যা নিয়েই শোরগোল সৃষ্টি হয়। ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার অবিনাশ কুমার বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top