নজরে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রতিষ্ঠা দিবস- উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন গোটা বাংলা সহ নদীয়ার কর্মী-সমর্থকরা!
বুধবার ৬ই এপ্রিল সারা দেশের সাথে সাথে রাজ্য জুড়েও পালিত হল ভারতীয় জনতা পার্টির ৪৩ তম প্রতিষ্ঠা দিবস। সূত্রের খবর, ১৯৮০ সালের ৬ই এপ্রিল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী এবং লালকৃষ্ণ আদবানীর মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতীয় জনতা পার্টি। ইতিহাসে এই পার্টি দু-দুবার দেশের মসনদে এবং ১৮ টি রাজ্যে একক অথবা জোট সরকারের শাসন ভার সামলেছে। ভারতের সর্ব বৃহৎ রাজনৈতিক দল এটি।
জানা যায়,১৯৯৪ সালে দেশের মধ্যে প্রথম দুটি লোকসভা আসনের জয় পায় এই দল। তারপর ১৯৯৬ সালে প্রথম ক্ষমতা হাতে আসে বিজেপির। কিন্তু তা মাত্র ১৩ দিনের জন্য। এই অল্প সময়ের জন্য বাজপেয়ি সরকার ছিল সেবার। তারপর ১৯৯৮ সালে ১৮২ টি আসন পান তারা কিন্তু এবার তারা দেশের দায়িত্বভার অর্জন করতে পেরেছিলেন মাত্র ১৩ মাসের জন্য। কিন্তু ভাগ্যের চাকা ঘুরে ২০০৪ সালে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট এর কাছে এরা পরাস্ত হন। সেবারই প্রত্যক্ষ রাজনীতি ছাড়লেন অটল বিহারী বাজপেয়ী। কিন্তু যুগ আবার ঘুরে আসে।
আর ও পড়ুন টাকি রোডে নজরে সিসিটিভি, নাকা চেকিংয়ে গাঁজা ফেনসিডিল আটক
২০১৪ সালে বিজেপি এককভাবে ২৮২ টি আসন পায়।ফলে,সূচনআ হয় মোদি যুগের। ২০২২ এ কেন্দ্রে শাসনের পাশাপাশি আঠারোটি রাজ্যে শাসনভার পায় এই দল যার মধ্যে আটটিতে এককভাবে বলে জানা গেছে।তাই এই দলটির জন্মদিনে সারা দেশের সাথে সাথে এ রাজ্যেও দলীয় কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছাস উত্তেজনা কিছু কম ছিল না। আর এই আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছিল রাজ্য তথা জেলার প্রত্যেকটি গ্রাম-শহরে। এদিন,অন্যান্য স্থানের পাশাপাশি পতাকা উত্তোলনের পর প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনে খুবই অনুপ্রাণিত হন নদীয়ার শান্তিপুরের কর্মী সমর্থকরাও বলে সূত্রের খবরে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, নজরে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রতিষ্ঠা দিবস- উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন গোটা বাংলা সহ নদীয়ার কর্মী-সমর্থকর। বুধবার ৬ই এপ্রিল সারা দেশের সাথে সাথে রাজ্য জুড়েও পালিত হল ভারতীয় জনতা পার্টির ৪৩ তম প্রতিষ্ঠা দিবস। সূত্রের খবর, ১৯৮০ সালের ৬ই এপ্রিল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী এবং লালকৃষ্ণ আদবানীর মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতীয় জনতা পার্টি। ইতিহাসে এই পার্টি দু-দুবার দেশের মসনদে এবং ১৮ টি রাজ্যে একক অথবা জোট সরকারের শাসন ভার সামলেছে। ভারতের সর্ব বৃহৎ রাজনৈতিক দল এটি।