জমি জট কাটল দাঁতন এর মোগলমারি বৌদ্ধ বিহারের । পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা শাসক রশ্মি কোমল এর উদ্যোগে জমি জট কাটল দাঁতনের মোগলমারী বৌদ্ধ বিহারের । বিহার সংলগ্ন ৩ একর খাস জমি ৪০ বছর আগে ভুল করে স্থানীয় একটি ক্লাবের নামে রেকর্ড হয়ে যায়। এরফলে সরকারি কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ ওই জমিতে করা যাচ্ছিল না। বার বার প্রশাসনের হস্তক্ষেপ স্বত্বেও জমির মালিকানা পরিবর্তন না হাওয়ায় কোনো কাজ করা যাচ্ছিল না। গত কয়েক বছর ধরে পর্যটন শিল্পের প্রসারে উদ্যোগী হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন।
জেলার মধ্যে থাকা রাণী শিরোমনি গড় থেকে , মোগলমারী বৌদ্ধ বিহার , গনগনি বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। এগুলির আরো বিকাশের লক্ষ্যে এবং স্থানীয়দের যাতে কর্মসংস্থান হয় এজন্য একগুচ্ছ প্রকল্প নিয়েছে রাজ্য সরকার। সেগুলি রূপায়ন করতে গিয়ে এতদিন হোঁচট খেতে হচ্ছিল মোগলমারী তে। মঙ্গলবার মোগলমারী বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন ৩ একর জমি মোগলমারী উন্নয়ন বোর্ডের হাতে তুলে দেন জেলা শাসক রশ্মি কোমল। বোর্ডের পক্ষ থেকে জমির সরকারি কাগজপত্র গ্রহণ করেন দাঁতনের বিধায়ক বিক্রম প্রধান , খড়্গপুরের মহকুমা শাসক ও দাঁতনের বিডিও। জেলা শাসক জানান , সরকারি জমি পুনরায় সরকারের হাতে ফিরে এসেছে। এরফলে ওই জমিতে অনেক উন্নয়ন মূলক প্রকল্পের কাজ করা যাবে।
উল্লেখ্য, জমি জট কাটল দাঁতন এর মোগলমারি বৌদ্ধ বিহারের । পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা শাসক রশ্মি কোমল এর উদ্যোগে জমি জট কাটল দাঁতনের মোগলমারী বৌদ্ধ বিহারের । বিহার সংলগ্ন ৩ একর খাস জমি ৪০ বছর আগে ভুল করে স্থানীয় একটি ক্লাবের নামে রেকর্ড হয়ে যায়। এরফলে সরকারি কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ ওই জমিতে করা যাচ্ছিল না। বার বার প্রশাসনের হস্তক্ষেপ স্বত্বেও জমির মালিকানা পরিবর্তন না হাওয়ায় কোনো কাজ করা যাচ্ছিল না। গত কয়েক বছর ধরে পর্যটন শিল্পের প্রসারে উদ্যোগী হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। জেলার মধ্যে থাকা রাণী শিরোমনি গড় থেকে , মোগলমারী বৌদ্ধ বিহার , গনগনি বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে।