U/S 498 র পর কেন U/S 498A র জম্ম হয়?

U/S 498 র পর কেন U/S 498A র জম্ম হয়?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
জম্ম

U/S 498 র পর কেন U/S 498A র জম্ম হয়? দাম্পত্য জীবনে ক্রমবর্ধমান বেড়ে চলা বধূ নির্যাতন  বন্ধ করার জন্য জম্ম হয় U/S 498A কিন্তু  তার পর ও এই ধারা যথেষ্ট  নয় বলে অনেক অভিযুক্ত  আইনের  ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়।তাই তদানীন্তন ভারতের প্রধানমন্ত্রী  ইন্দিরা গান্ধীর উদ্যোগে U/S 498 A ধারা সৃষ্টি  হয়।

 

এই ধারা অনুযায়ী  শশুর বাড়ির  লোকজন  দ্বারা নির্যাতিতা মহিলারা থানায়  অভিযোগ  করা মাত্রই স্বামী-শশুর-শাশুড়ী সহ বাড়ির অন্যান্য  সদস্যরা কিংবা দুরে/বিদেশে থাকা আত্মীয়  স্বজনরা  যেকেউ  শাস্তিযোগ্য অপরাধ  হিসাবে গন্য হবে।এই ধারা অনুযায়ী শারীরিক  কিংবা মানসিক  ভাবে কোনো  মহিলা অত্যাচারিত হলে কেবল তার অভিযোগের ভিত্তিতে কোনো সাক্ষী  ছাড়া অভিযুক্তদের গ্রেফতার  করা যায়। নারী স্বাধীনতার নামে এই ধারা এতো ব্যপক  হারে মিসইউস করা হয় যে নিরপরাধ স্বামী  সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা ও শাস্তি  পায়।

 

আর ও পড়ুন    মানুষের জীবনে কোন তিনটি বিষয় নিয়ে কখনো লজ্জা বা দ্বিধবোধ করা উচিত নয়

 

তাই বর্তমানে সুপ্রিমকোর্ট আদেশ দেয় যে U/s 498A রেজিস্টার হলে সংশ্লিষ্ট থানার আই.ও.41ACrpc ধারায় নোটিশ দিয়ে অভিযুক্ত ব‍্যাক্তি/ব‍্যাক্তিগনকে থানায় ডেকে পাঠাতে পারে । জিজ্ঞেসাবাদের পর অভিযোগের  সারবত্বা যদি থাকে তখন ওই আই.ও. ম্যাজিস্ট্রেটের পারমিশন  নিয়ে ওই ব্যক্তি /ব্যক্তিগন কে  গ্রেপ্তার  করতে পারে।

 

প্রসঙ্গতঃ বলে রাখি ম্যাজিস্ট্রেট  কে সর্তক করে বলেছে সুপ্রিম কোর্টের ওই আদেশ ঠিক মতো ওই আই.ও. মেনে চলছে কিনা দেখতে হবে। নারী সুরক্ষার  আইন হচ্ছে কিন্তু নারী কেও আইন মেনে চলার দরকার। তাহলে আইন গড়া ভাঙা খেলা বন্ধ হবে।

 

উল্লেখ্য, U/S 498 র পর কেন U/S 498A র জম্ম হয়? দাম্পত্য জীবনে ক্রমবর্ধমান বেড়ে চলা বধূ নির্যাতন  বন্ধ করার জন্য জম্ম হয় U/S 498A কিন্তু  তার পর ও এই ধারা যথেষ্ট  নয় বলে অনেক অভিযুক্ত  আইনের  ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়।তাই তদানীন্তন ভারতের প্রধানমন্ত্রী  ইন্দিরা গান্ধীর উদ্যোগে U/S 498 A ধারা সৃষ্টি  হয়।এই ধারা অনুযায়ী  শশুর বাড়ির  লোকজন  দ্বারা নির্যাতিতা মহিলারা থানায়  অভিযোগ  করা মাত্রই স্বামী-শশুর-শাশুড়ী সহ বাড়ির অন্যান্য  সদস্যরা কিংবা দুরে/বিদেশে থাকা আত্মীয়  স্বজনরা  যেকেউ  শাস্তিযোগ্য অপরাধ  হিসাবে গন্য হবে।

 

এই ধারা অনুযায়ী শারীরিক  কিংবা মানসিক  ভাবে কোনো  মহিলা অত্যাচারিত হলে কেবল তার অভিযোগের ভিত্তিতে কোনো সাক্ষী  ছাড়া অভিযুক্তদের গ্রেফতার  করা যায়। নারী স্বাধীনতার নামে এই ধারা এতো ব্যপক  হারে মিসইউস করা হয় যে নিরপরাধ স্বামী  সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা ও শাস্তি  পায়।

 

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top