জয়দেবে মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে পূণার্থীর সংখ্যা নগন্য

জয়দেবে মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে পূণার্থীর সংখ্যা নগন্য

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
জয়দেবে

জয়দেবে মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে পূণার্থীর সংখ্যা নগন্য। রাজ্যে  করোনা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় এবার বীরভূমের ইলামবাজার থানার অন্তর্গত জয়দেবে অজয় নদে পুণ্যস্নান করলেন অল্পকিছু পুণ্যার্থী। অন্যান্যবার লক্ষ মানুষের সমাগমে পৌষ সংক্রান্তির দিন অজয় নদীর চর ভরে ওঠে। মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। করোনা বিধি মেনে এবার জয়দেবের মেলা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রশাসন।

 

তবে গঙ্গাসাগর মেলার অনুমতি পাওয়ার পরেই তড়িঘড়ি ছোট করে হলেও জয়দেব মেলা করার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন ও মেলা কমিটি। পূণ্যার্থীদের খাওয়া–দাওয়ার যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য দুটি আখড়া ও অল্প কিছু দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফ থেকে।

 

বীরভূম জেলার  পুলিশ সুপার নগেন্দ্র নাথ ত্রিপাঠী জানান, ‘‌জয়দেব মেলা উপলক্ষে আমরা ১৮০০ নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করেছি। একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে পুরো ব্যবস্থার উপর নজরদারি চলছে।৮০টির মত সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে জয়দেব মেলা চত্বর ঘিরে ফেলা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চলছে। করোনা বিধি মেনে চলার জন্য পুলিশ কর্মীদের মাক্স, স্যানিটাইজার, ফেস শিল্ড, হ্যান্ড গ্লাভস দেওয়া হয়েছে।’‌ তবে এবার অল্পসংখ্যক পুণ্যার্থী কার্যত স্বস্তি দিয়েছে জেলা প্রশাসনকে।

 

জেলা পুলিশ সুপার  বলেন, ‘‌করোনা সংক্রমণের কথা ভেবে সাধারণ মানুষ যে মেলাতে আসেননি, এর জন্য আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। অল্পকিছু পুণ্যার্থী পুণ্যস্নান করতে এসেছেন, তাঁরা মন্দিরে পুজো দিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। তাঁদের ধর্মীয় ভাবাবেগকে সম্মান জানিয়ে, তাঁদেরকে করোনা বিধি মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

 

আর ও পড়ুন  রেল দুর্ঘটনায় মৃত বেড়ে ৯, ঘটনাস্থলে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী 

 

উল্লেখ্য, জয়দেবে মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে পূণার্থীর সংখ্যা নগন্য। রাজ্যে  করোনা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় এবার বীরভূমের ইলামবাজার থানার অন্তর্গত জয়দেবে অজয় নদে পুণ্যস্নান করলেন অল্পকিছু পুণ্যার্থী। অন্যান্যবার লক্ষ মানুষের সমাগমে পৌষ সংক্রান্তির দিন অজয় নদীর চর ভরে ওঠে।

 

মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। করোনা বিধি মেনে এবার জয়দেবের মেলা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রশাসন। তবে গঙ্গাসাগর মেলার অনুমতি পাওয়ার পরেই তড়িঘড়ি ছোট করে হলেও জয়দেব মেলা করার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন ও মেলা কমিটি। পূণ্যার্থীদের খাওয়া–দাওয়ার যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য দুটি আখড়া ও অল্প কিছু দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফ থেকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top