বিগত বছরও ঠিক এরকম সময়েই ঘাটাল কার্যত জলের তলায় চলে গিয়েছিল। আবারও সোমবার রাত থেকে লাগাতার বৃষ্টি। মুষলধারে বৃষ্টির পরে জল দাঁড়িয়ে গেছে সব জায়গা তেই। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হাসপাতাল চত্বরেও হাটু অবধি জল রোগীর পরিজন দের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে। শুধু তাই নয় ঘাটাল প্রগতি বাজার থেকে শুরু করে বিদ্যাসাগর স্কুল মাঠ এবং সত্যজিৎ রায় মুক্ত মঞ্চ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। নিকাশি ব্যবস্থা না থাকার কারণে আরও বেহাল অবস্থা তৈরী হচ্ছে।
চেয়ারম্যান তুহিন কান্তি বেরা জানান বিদ্যুৎ এলে জেনারেটর চালিয়ে জল পামপিং করে জল নিকাশি করা হবে। রাতে কলেজ মোড় চত্বরে বিদ্যুতের খুঁটি ট্রাকের ধাক্কায় উপড়ে পড়েছে। রাতে হওয়ায় বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে নি তবে রাস্তার ধারে থাকা গাড়ি কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘাটালবাসীর কাছেই আবারও গত বছরের সেই ভয়ংকর বন্যার চিত্র ভেসে উঠছে ভয় হয়ে রয়েছেন গোটা ঘাটালবাসী।
আরও পড়ুন – প্রশাসনের ওপর ভরসা করলে হারাতে হবে সন্তানকে, সিপিএম
উল্লেখ্য, বিগত বছরও ঠিক এরকম সময়েই ঘাটাল কার্যত জলের তলায় চলে গিয়েছিল। আবারও সোমবার রাত থেকে লাগাতার বৃষ্টি। মুষলধারে বৃষ্টির পরে জল দাঁড়িয়ে গেছে সব জায়গা তেই। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। হাসপাতাল চত্বরেও হাটু অবধি জল রোগীর পরিজন দের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে। শুধু তাই নয় ঘাটাল প্রগতি বাজার থেকে শুরু করে বিদ্যাসাগর স্কুল মাঠ এবং সত্যজিৎ রায় মুক্ত মঞ্চ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। নিকাশি ব্যবস্থা না থাকার কারণে আরও বেহাল অবস্থা তৈরী হচ্ছে।
চেয়ারম্যান তুহিন কান্তি বেরা জানান বিদ্যুৎ এলে জেনারেটর চালিয়ে জল পামপিং করে জল নিকাশি করা হবে। রাতে কলেজ মোড় চত্বরে বিদ্যুতের খুঁটি ট্রাকের ধাক্কায় উপড়ে পড়েছে। রাতে হওয়ায় বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে নি তবে রাস্তার ধারে থাকা গাড়ি কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘাটালবাসীর কাছেই আবারও গত বছরের সেই ভয়ংকর বন্যার চিত্র ভেসে উঠছে ভয় হয়ে রয়েছেন গোটা ঘাটালবাসী।