জল সমস্যা সেই তিমিরেই। তিন মাসেই মুখ থুবড়ে পড়ল কেন্দ্রীয় সরকারের জল মিশন প্রকল্প। সমস্যা ছিল জলের। পানীয় জলের জন্য যেতে হতো অন্য পাড়ায়। ময়ূরেশ্বর ১ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত দক্ষিণগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত। তারই অন্তর্গত দক্ষিণগ্রামের তপশিলী জাতি অধ্যুসিত পাড়াটিতে কেন্দ্রীয় সরকারের জল মিশন প্রকল্পের আওতায় পরিশ্রত পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় চলতি বছরের ১৬ মার্চ। কিন্তু, দুর্ভাগ্যজনকভাবে মাস তিনেকের মধ্যেই মুখ থুবড়ে পড়ে জল প্রকল্পটি।
ফলে সমস্যা থেকে যায় সেই তিমিরেই। আবারও বিপদে পড়েন গ্রামবাসীরা। তারা জানিয়েছেন, এরপর যোগাযোগ করা হয় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারী সংস্থার সঙ্গে। এমনকি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বরাও যোগাযোগ করেন ঐ ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে। কিন্তু, অভিযোগ বারবার যোগাযোগ করলেও ঠিকাদার সংস্থা কোন গুরুত্ব দেয়নি। যার ফলে প্রচন্ড জল কষ্টের মধ্যে দিন যাচ্ছে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষগুলোর। আবারও আগের মতোই পানীয় জল আনতে অন্য পাড়ায় যেতে হচ্ছে। ভুক্তভোগী গ্রামবাসী রীয়া ধীবর, দেবাশিস রায়রা জানান,’অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে আছি, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার অনুরোধ জানাই।’
আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী
উল্লেখ্য, সমস্যা ছিল জলের। পানীয় জলের জন্য যেতে হতো অন্য পাড়ায়। ময়ূরেশ্বর ১ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত দক্ষিণগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত। তারই অন্তর্গত দক্ষিণগ্রামের তপশিলী জাতি অধ্যুসিত পাড়াটিতে কেন্দ্রীয় সরকারের জল মিশন প্রকল্পের আওতায় পরিশ্রত পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় চলতি বছরের ১৬ মার্চ। কিন্তু, দুর্ভাগ্যজনকভাবে মাস তিনেকের মধ্যেই মুখ থুবড়ে পড়ে জল প্রকল্পটি। ফলে সমস্যা থেকে যায় সেই তিমিরেই। আবারও বিপদে পড়েন গ্রামবাসীরা।
তারা জানিয়েছেন, এরপর যোগাযোগ করা হয় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারী সংস্থার সঙ্গে। এমনকি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বরাও যোগাযোগ করেন ঐ ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে। কিন্তু, অভিযোগ বারবার যোগাযোগ করলেও ঠিকাদার সংস্থা কোন গুরুত্ব দেয়নি। যার ফলে প্রচন্ড জল কষ্টের মধ্যে দিন যাচ্ছে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষগুলোর। আবারও আগের মতোই পানীয় জল আনতে অন্য পাড়ায় যেতে হচ্ছে। ভুক্তভোগী গ্রামবাসী রীয়া ধীবর, দেবাশিস রায়রা জানান,’অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে আছি, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার অনুরোধ জানাই।’