জায়গার নাম শুনলেই প্রেমে পড়ে যাবেন, ঘুরে আসুন পাহাড়ি গ্রাম বাতাসে। প্রথমেই জায়গার নাম শুনলেই প্রেমে পড়ে যাবেন আপনি। এমন অসাধারণ সুন্দর একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম বাতাসে।এখানের বাতাস অন্য সব জায়গার থেকে একটু আলাদা বা ভারি মিষ্টি।
চলুন ঘুরে আসি রাস্তার দুই পাশে বরফ জমা দেখতে দেখতে সেই বাতাসের কাছ থেকে। রাস্তার ধারে টয় ট্রেনের লাইনটা সাপের মতো চলে গিয়েছে এঁকেবেঁকে আর লাইনের পাশের বরফ তার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে ১০০ গুণ। জলাপাহাড় থেকে যত উপরে উঠবেন, ততই পুরু হবে বরফের আস্তরণ। তারই মধ্যে কু ঝিক ঝিক টয় ট্রেনের আওয়াজ সেই সৌন্দর্য্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে শতগুনে।
আর ও পড়ুন রাতের মধ্যেই কলিঙ্গপত্তনমের উপর ঘুর্নিঝড় গুলাব আছড়ে পড়বে, ভাসবে বাংলাও
অসাধারণ সুন্দর ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম বাতাসে। নীরবতাই এখানের বৈশিষ্ট যেন। কত সুন্দর সুন্দর যে পাখি আছে এখানে তা বলার নয়। সেখানেই রয়েছে হিন্দি ফিল্মস্টার গোবিন্দার বাড়ি। এত সুন্দর জায়গায় বাড়ি করে রেখে শান্তি সফরের তো মজাই আলাদা।
স্থানীয়দের সকলের সঙ্গেই গোবিন্দার বেশ ভাব। পাহাড়ি পথে হাঁটতে এমনই ভাল লাগবে। আবার উপরি পাওনা বরফের চাদর মোড়ানো রাস্তা। এই ঠান্ডায় রাস্তার ধারে চা না খেলে চলবে কেন? আর সে চায়ের স্বাদ যেন অমৃত! এ পথে যানবাহন যে খুবই কম।বরফের ভিতর থেকেও মুখ বের করে রয়েছে নানা ধরনের ফুল। রঙিন পাখিরা গান গেয়ে বেড়াচ্ছে। মনে হবে যেন স্বর্গে বিচরণ করছেন!
যত বিকেল গড়ায় ততই ঘন কুয়াশা গ্রাস করে চারপাশ। নিস্তব্ধ রাতে শুধু যেন বাতাসের আনাগোনা। জায়গার নামই যে বাতাসে। এই বাতাসে থেকে ঘুম, ঘুম মনেস্ট্রি, বাতাসিয়া লুপ, টাইগার হিল সবই খুব কাছে তাই বাতাসে থেকেই এই সবগুলো খুব সুন্দর করে দেখে নেওয়া যায়।
উল্লেখ্য,প্রথমেই জায়গার নাম শুনলেই প্রেমে পড়ে যাবেন আপনি। এমন অসাধারণ সুন্দর একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম বাতাসে।এখানের বাতাস অন্য সব জায়গার থেকে একটু আলাদা বা ভারি মিষ্টি।চলুন ঘুরে আসি রাস্তার দুই পাশে বরফ জমা দেখতে দেখতে সেই বাতাসের কাছ থেকে। রাস্তার ধারে টয় ট্রেনের লাইনটা সাপের মতো চলে গিয়েছে এঁকেবেঁকে আর লাইনের পাশের বরফ তার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে ১০০ গুণ। জলাপাহাড় থেকে যত উপরে উঠবেন, ততই পুরু হবে বরফের আস্তরণ। তারই মধ্যে কু ঝিক ঝিক টয় ট্রেনের আওয়াজ সেই সৌন্দর্য্যকে বাড়িয়ে দিয়েছে শতগুনে।