অবশেষে খারকিভ থেকে বাড়িতে ফিরল হাবড়ার জিৎ রায় ।খারকিভ থেকে ২৬ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে প্রথমে পেশোচিন পৌঁছায় ।এরপর সেখান থেকে নিজেরা বাস ভাড়া করে প্রায় ২৮ ঘন্টা বাস যাত্রা করে টানোপিলে পৌঁছায় । সেখান থেকে ঘন্টা চারেক পুনরায় বাসে রোমানিয়া বর্ডার ।
এরপর ভারতীয় দূতাবাসের তরফে পাঠানো বিমানে দিল্লি হয়ে গতকাল গভীর রাতের ফ্লাইটে কলকাতা পৌঁছায় । কলকাতা বিমানবন্দর হয়ে হাবড়ার বাড়িতে পৌঁছায় ভোর তিনটে নাগাদ । যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে অক্ষত অবস্থায় ঘরের ছেলে ঘরে ফেরাতে খুশি জিতের পরিবার ।
তবে চোখের সামনে দেখা ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত কিভ ও খারকিভ শহরের ধ্বংসলীলা যেন চোখের সামনে ভাসছে জিতের । পরিস্থিতি ঠিক হলে পড়াশোনা শেষ করতে তাকে আবার যেতে হবে ইউক্রেনে এমনটা জানান মেডিকেলের চতুর্থ বর্ষের এই পড়ুয়া ।
আর ও পড়ুন ট্রেনে নতুন স্টপেজ সংযোজনের সিদ্ধান্ত বাড়ানো হলো
উল্লেখ্য,অবশেষে খারকিভ থেকে বাড়িতে ফিরল হাবড়ার জিৎ রায় ।খারকিভ থেকে ২৬ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে প্রথমে পেশোচিন পৌঁছায় ।এরপর সেখান থেকে নিজেরা বাস ভাড়া করে প্রায় ২৮ ঘন্টা বাস যাত্রা করে টানোপিলে পৌঁছায় । সেখান থেকে ঘন্টা চারেক পুনরায় বাসে রোমানিয়া বর্ডার ।
এরপর ভারতীয় দূতাবাসের তরফে পাঠানো বিমানে দিল্লি হয়ে গতকাল গভীর রাতের ফ্লাইটে কলকাতা পৌঁছায় । কলকাতা বিমানবন্দর হয়ে হাবড়ার বাড়িতে পৌঁছায় ভোর তিনটে নাগাদ । যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকা থেকে অক্ষত অবস্থায় ঘরের ছেলে ঘরে ফেরাতে খুশি জিতের পরিবার ।
তবে চোখের সামনে দেখা ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত কিভ ও খারকিভ শহরের ধ্বংসলীলা যেন চোখের সামনে ভাসছে জিতের । পরিস্থিতি ঠিক হলে পড়াশোনা শেষ করতে তাকে আবার যেতে হবে ইউক্রেনে এমনটা জানান মেডিকেলের চতুর্থ বর্ষের এই পড়ুয়া ।