নিজেদের জীবিত প্রমাণ করতে প্রশাসনের দরজায় হন্যে হয়ে ঘুরছে দুই মৃত ব্যাক্তি

নিজেদের জীবিত প্রমাণ করতে প্রশাসনের দরজায় হন্যে হয়ে ঘুরছে দুই মৃত ব্যাক্তি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
জীবিত

নিজেদের জীবিত প্রমাণ করতে প্রশাসনের দরজায় হন্যে হয়ে ঘুরছে দুই মৃত ব্যাক্তি।  অবাক করা ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুর থানার ফুলিয়া প্রফুল্ল নগর এলাকায়। সূত্রের খবর প্রফুল্ল নগর এলাকার বাসিন্দা কৌশিক সরকার এবং তার মা রঞ্জিতা সরকার। ১ মাস আগে তারা রেশনের দ্রব্য আনতে ডিলারের কাছে যান। কিন্তু ডিলারের তরফ থেকে বলে দেওয়া হয় রেশন কার্ডে তারা দুজনেই মৃত।

 

এরপরই অবাক হয়ে পড়েন পরিবারের ওই দুই সদস্য। জীবিত থাকতে ও কিভাবে তারা মৃত হয়ে গেলেন নিজেরা বুঝে উঠতে পারছেন না। এর পরে নিজেদেরকে জীবিত প্রমাণ করতে খাদ্য দপ্তর থেকে শুরু করে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক এর কাছে লিখিত ভাবে বিষয়টি জানানো হয়।

 

কিন্তু দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেল এখনও তারা নিজেদেরকে জীবিত প্রমাণ করতে পারেননি। রীতিমত হতাশায় ভুগছেন সরকার পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি তারা মৃত হওয়ার কারণে রেশনের পাপ্পু নিজেদের অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। শুধু তাই নয় বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রেও অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে তাদের। যদিও এ বিষয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি শান্তিপুর ব্লকের খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা।

 

আর ও পড়ুন    এবার থেকে সন্তানের জন্ম দেবে রোবট !

 

উল্লেখ্য, নিজেদের জীবিত প্রমাণ করতে প্রশাসনের দরজায় হন্যে হয়ে ঘুরছে দুই মৃত ব্যাক্তি।  অবাক করা ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুর থানার ফুলিয়া প্রফুল্ল নগর এলাকায়। সূত্রের খবর প্রফুল্ল নগর এলাকার বাসিন্দা কৌশিক সরকার এবং তার মা রঞ্জিতা সরকার। ১ মাস আগে তারা রেশনের দ্রব্য আনতে ডিলারের কাছে যান। কিন্তু ডিলারের তরফ থেকে বলে দেওয়া হয় রেশন কার্ডে তারা দুজনেই মৃত।এরপরই অবাক হয়ে পড়েন পরিবারের ওই দুই সদস্য। জীবিত থাকতে ও কিভাবে তারা মৃত হয়ে গেলেন নিজেরা বুঝে উঠতে পারছেন না।

 

এর পরে নিজেদেরকে জীবিত প্রমাণ করতে খাদ্য দপ্তর থেকে শুরু করে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক এর কাছে লিখিত ভাবে বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেল এখনও তারা নিজেদেরকে জীবিত প্রমাণ করতে পারেননি। রীতিমত হতাশায় ভুগছেন সরকার পরিবারের সদস্যরা। তাদের দাবি তারা মৃত হওয়ার কারণে রেশনের পাপ্পু নিজেদের অধিকার থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। শুধু তাই নয় বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রেও অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে তাদের। যদিও এ বিষয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি শান্তিপুর ব্লকের খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top