বন্ধ হলো হাওড়া জুটমিল, কাজ হারালেন প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক। সাসপেনশন অফ ওয়ার্কের নোটিশ দিয়ে ফের বন্ধ হলো হাওড়া জুটমিল। এরই প্রতিবাদে শনিবার সকালে জুটমিলের গেটের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভায় সামিল হন এখানকার শ্রমিকরা।
মিলের শ্রমিক সংগঠনের সদস্য জানান, ২০১৩ সাল থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিলে অচলাবস্থা তৈরি করছে মিল কর্তৃপক্ষ।এর আগেও অনেকবার মিল বন্ধ করেছে। অভিযোগ, এবারও কোনও আলোচনা না করে মিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হলো। ফলে সমস্যায় পড়লেন এখানকার প্রায় ২,৪০০ শ্রমিক। শুক্রবার মিলের শ্রমিকদের ছুটি থাকে। সেই সুযোগে বিদ্যুতের সংযোগ ইচ্ছাকৃতভাবে কেটে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ এমনও অভিযোগ উঠেছে।
আর বিদ্যুৎ নেই বলে মিল বন্ধ রাখা হয়েছে বলে অজুহাত দেখানো হচ্ছে। আরও অভিযোগ, এই অজুহাতে শ্রমিকদের চলতি সপ্তাহের মজুরি বকেয়া রেখেই মিল বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছে জি টি রোডের হাওড়া মিলস কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। ফলে অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হয়েছেন এখানকার শ্রমিকরা। তাদের দাবী অবিলম্বে মিল খুলতে হবে।
নাহলে বড়সড় আন্দলনের পথে তাঁরা হাঁটতে বাধ্য হবেন। যদিও মিল কর্তৃপক্ষ এবিষয়ে কিছু বলতে রাজি হয়নি। এ ব্যাপারে আইএনটিটিইউসি’র হাওড়া জেলা সদর সভাপতি প্রাণকৃষ্ণ মজুমদার জানান, একশ্রেণীর অসাধু মালিক যারা একসময় পাটের দালালি করতেন তারা মালিক হয়েছেন।
আরও পড়ুন- রণবীরের সঙ্গে অনেকদিন আগেই বিয়ে সেরে ফেলেছেন আলিয়া, নিজেই করলেন স্বীকারোক্তি
সেইজন্য তারা শ্রমিকদের মনের কথা না বুঝে বাণিজ্যিকভাবে চিন্তাভাবনা করে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কারখানা বন্ধ করেছেন। তাঁর দাবি সমস্যা হলে সরকারের কাছে যেতে পারত। ইতিমধ্যে এই ধরনের সমস্যা নিয়ে বিদ্যুৎ মন্ত্রীর কাছে অনেক কারখানা গিয়েছিল। সেখানে তাদের ইন্সটলমেন্টে পেমেন্ট বা বিভিন্নভাবে সহায়তা করা হয়েছিল যাতে উৎপাদনের কোনও সমস্যা না হয়। এ ব্যাপারে তিনি দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেবেন বলে প্রাণকৃষ্ণবাবু জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বন্ধ হলো হাওড়া জুটমিল, কাজ হারালেন প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক। সাসপেনশন অফ ওয়ার্কের নোটিশ দিয়ে ফের বন্ধ হলো হাওড়া জুটমিল। এরই প্রতিবাদে শনিবার সকালে জুটমিলের গেটের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভায় সামিল হন এখানকার শ্রমিকরা। মিলের শ্রমিক সংগঠনের সদস্য জানান, ২০১৩ সাল থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিলে অচলাবস্থা তৈরি করছে মিল কর্তৃপক্ষ।এর আগেও অনেকবার মিল বন্ধ করেছে। অভিযোগ, এবারও কোনও আলোচনা না করে মিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হলো। ফলে সমস্যায় পড়লেন এখানকার প্রায় ২,৪০০ শ্রমিক। শুক্রবার মিলের শ্রমিকদের ছুটি থাকে।
সেই সুযোগে বিদ্যুতের সংযোগ ইচ্ছাকৃতভাবে কেটে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ এমনও অভিযোগ উঠেছে। আর বিদ্যুৎ নেই বলে মিল বন্ধ রাখা হয়েছে বলে অজুহাত দেখানো হচ্ছে। আরও অভিযোগ, এই অজুহাতে শ্রমিকদের চলতি সপ্তাহের মজুরি বকেয়া রেখেই মিল বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছে জি টি রোডের হাওড়া মিলস কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। ফলে অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হয়েছেন এখানকার শ্রমিকরা। তাদের দাবী অবিলম্বে মিল খুলতে হবে।