চাঁদার জুলুম, প্রতিবাদীকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ। অভিযোগ উঠলো মেলা কমিটির বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মিনাখাঁ থানার বামনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজেন্দ্রপুর গ্রামের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই গ্রামে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে একটি মেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই মেলা উপলক্ষে রাজ্য সড়ক ৩এ (বাসন্তী হাইওয়ে) তে অবৈধভাবে গাড়ি তথা বাসিন্দাদের কাছ থেকে চাঁদা তুলছিলেন মেলা কমিটির সদস্যরা।
তারই প্রতিবাদ করতে গিয়েছিলেন ৩২ বছরের পুলিন মন্ডল। তারপর তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করতে থাকে মেলা কমিটির সদস্যরা। অভিযুক্ত ব্যাক্তিরা হলেন রঞ্জন মন্ডল, লক্ষীকান্ত মণ্ডল, বুদ্ধেশ্বর মণ্ডল, বীরেন মন্ডল কালোসোনা মন্ডল ও বাবুসোনা মন্ডল। এদের নেতৃত্বে পুলিন মন্ডলের উপর অতর্কিত হামলা চালানো হয় এবং বেধড়ক মারধর করতে থাকে বাঁশ লাঠি এবং লোহার রড দিয়ে। ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা পুলিন মন্ডলকে মৃত বলে ঘোষণা করে।
আর ও পড়ুন সীমান্তে এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
ঘটনায় পুলিন মন্ডলকে বাঁচাতে গেলে আরো দুইজন আহত হয়। তারা মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের পরিবারের তিন মহিলা এবং এক ছেলেকে আটক করেছে মিনাখাঁ থানার পুলিশ। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে পুলিশ ইতিমধ্যে তল্লাশি শুরু করেছে। এলাকায় যথেষ্ট উত্তেজনা রয়েছে। মিনাখাঁ থানার পক্ষ থেকে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকায় বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট।
পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। শুধুই কি চাঁদার প্রতিবাদ করা? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে নাকি রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে? সবটাই খতিয়ে দেখছে মিনাখাঁ থানার পুলিশ। মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিন মন্ডলকে পিটিয়ে মারার ঘটনায় রাজেন্দ্রপুর গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিন মন্ডল পেশায় একজন চাষী তার দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। এর পিছনে কোন রাজনৈতিক পরিকল্পনা আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, চাঁদার জুলুম, প্রতিবাদীকে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ। অভিযোগ উঠলো মেলা কমিটির বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মিনাখাঁ থানার বামনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজেন্দ্রপুর গ্রামের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই গ্রামে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে একটি মেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই মেলা উপলক্ষে রাজ্য সড়ক ৩এ (বাসন্তী হাইওয়ে) তে অবৈধভাবে গাড়ি তথা বাসিন্দাদের কাছ থেকে চাঁদা তুলছিলেন মেলা কমিটির সদস্যরা। তারই প্রতিবাদ করতে গিয়েছিলেন ৩২ বছরের পুলিন মন্ডল। তারপর তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করতে থাকে মেলা কমিটির সদস্যরা।
অভিযুক্ত ব্যাক্তিরা হলেন রঞ্জন মন্ডল, লক্ষীকান্ত মণ্ডল, বুদ্ধেশ্বর মণ্ডল, বীরেন মন্ডল কালোসোনা মন্ডল ও বাবুসোনা মন্ডল। এদের নেতৃত্বে পুলিন মন্ডলের উপর অতর্কিত হামলা চালানো হয় এবং বেধড়ক মারধর করতে থাকে বাঁশ লাঠি এবং লোহার রড দিয়ে। ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে মিনাখাঁ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা পুলিন মন্ডলকে মৃত বলে ঘোষণা করে।