জেলা পুলিশের তৎপরতায় দেশী পিস্তল সহ গ্রেপ্তার অস্ত্র কারবারি। এবার বীরভূম জেলা পুলিশের জালে অস্ত্র কারবারি। উল্লেখ্য বীরভূমের দুবরাজপুর থানার বাসিন্দা সেখ রমজান দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র পাচারের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে অতীতের বহু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে জেলা পুলিশের কাছে। দিন কয়েক আগে পুলিশের কাছে সূত্র মারফত খবর আছে বিহার থেকে বেশ কিছু অস্ত্র আমদানি করছে সেখ রমজান।
এরপর পুলিশ তৎপর হয় অস্ত্রসহ সেখ রমজানকে গ্রেফতার করার জন্য। বীরভূমের পুলিশ সুপার নগেন্দ্র নাথ ত্রিপাঠী জানিয়েছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বোলপুর সুরজিৎ দের নেতৃত্বে ডিএস পি ডিএন টি অয়ন সাধু, ও.সি. শান্তিনিকেতন পার্থ ঘোষ, ও.সি. পারুই পূর্ণেন্দু বিকাশ রায়, ও.সি. দুবরাজপুর আফরোজ হোসেনকে নিয়ে তদন্তকারী দল করা হয়। গত তিন দিন ধরে সেখ রমজানের গতিবিধির ওপর নজরদারি চালানো হয়।
আরও পড়ুন – চোপড়ার শীতল গছে বন কালি পূজা উপলক্ষে জমে উঠেছে গানের আসর
অবশেষে মঙ্গলবার মোটর বাইকে চেপে ছটি দেশি পিস্তল ও তিন রাউন্ড গুলি নিয়ে পাচারের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছিলো তখনই তাকে হাতে নাতে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশের তদন্তকারী দল। অভিযুক্ত কোন পথ দিয়ে অস্ত্র নিয়ে যাবে সেই খবর পুলিশের কাছে আগে থেকেই ছিল, তাই পুলিশ তৈরি ছিল রমজানকে ধরার জন্য।
পুলিশ সুপার আরও জানিয়েছেন, ধৃত ব্যক্তির কাছ থেকে যে ছটি দেশি পিস্তল উদ্ধার হয়েছে সেগুলো সব কটি বিহারের মুঙ্গের তৈরি। যার একেকটি দেশি পিস্তলের আনুমানিক বাজার দর পনেরো থেকে ষোলো হাজার টাকা। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আদালত তুললে বিচারক ছয় দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশের দাবী শেখ রমজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অস্ত্র পাচারের আরো বড় চাঁইকে ধরা সম্ভব হবে বলে জানান পুলিশ সুপার নগেন্দ্র নাথ ত্রিপাঠী।
উল্লেখ্য, জেলা পুলিশের তৎপরতায় দেশী পিস্তল সহ গ্রেপ্তার অস্ত্র কারবারি। এবার বীরভূম জেলা পুলিশের জালে অস্ত্র কারবারি। উল্লেখ্য বীরভূমের দুবরাজপুর থানার বাসিন্দা সেখ রমজান দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র পাচারের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে অতীতের বহু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে জেলা পুলিশের কাছে। দিন কয়েক আগে পুলিশের কাছে সূত্র মারফত খবর আছে বিহার থেকে বেশ কিছু অস্ত্র আমদানি করছে সেখ রমজান।