জেলা শিল্প কেন্দ্রের উদ্যোগে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী। উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয় হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী। এই খবর জানিয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেলা আধিকারিক সুনীল সরকার। শ্রী সরকার আরো জানিয়েছেন গত তিন বছর ধরে করোনার কারণে মেলা করা সম্ভব হয়নি। তবুও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় হস্তশিল্পীদের মধ্যে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য হস্তশিল্পীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
এবারের হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন ১৪৯ জন হস্তশিল্পী। এর মধ্যে রয়েছেন যেমন কারুশিল্পী, বাঁশের উপরে নানা শিল্পকাজ করার শিল্পী, শোলা শিল্পী, কার্পেট শিল্পী, মৃৎশিল্পী, কাঠ শিল্পী, পাট ও চট শিল্পী, বস্ত্রশিল্পী সহ আরো নানা ধরনের শিল্প সামগ্রী তৈরি করা শিল্পীরা। উল্লেখ্য জেলার বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের এই সকল শিল্পীরা আগে কখনোই তেমন মর্যাদা পাননি এবং হারিয়ে যেতে বসেছিল বিভিন্ন ধরনের চারুকলা ও গ্রামীণ শিল্প তথা লৌকিক শিল্পকলা।
সরকারি উদ্যোগে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী হওয়ার কারণে একদিকে যেমন মর্যাদা পাচ্ছেন এই সকল শিল্পীরা, অন্যদিকে তাদের বাড়ছে রুজি রোজগার। প্রতিযোগিতা হওয়ার কারণে শিল্পকলাকে উন্নত মানের করার লক্ষ্যে আগ্রহ বাড়ছে শিল্পীদের মধ্যেও।।
আরও পড়ুন – ৪ দফা দাবী নিয়ে ডেপুটেশন অল ইন্ডিয়া খেতমজদুর সংগঠনের
উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয় হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী। এই খবর জানিয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেলা আধিকারিক সুনীল সরকার। শ্রী সরকার আরো জানিয়েছেন গত তিন বছর ধরে করোনার কারণে মেলা করা সম্ভব হয়নি। তবুও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় হস্তশিল্পীদের মধ্যে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য হস্তশিল্পীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এবারের হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন ১৪৯ জন হস্তশিল্পী।
এর মধ্যে রয়েছেন যেমন কারুশিল্পী, বাঁশের উপরে নানা শিল্পকাজ করার শিল্পী, শোলা শিল্পী, কার্পেট শিল্পী, মৃৎশিল্পী, কাঠ শিল্পী, পাট ও চট শিল্পী, বস্ত্রশিল্পী সহ আরো নানা ধরনের শিল্প সামগ্রী তৈরি করা শিল্পীরা। উল্লেখ্য জেলার বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের এই সকল শিল্পীরা আগে কখনোই তেমন মর্যাদা পাননি এবং হারিয়ে যেতে বসেছিল বিভিন্ন ধরনের চারুকলা ও গ্রামীণ শিল্প তথা লৌকিক শিল্পকলা। সরকারি উদ্যোগে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী হওয়ার কারণে একদিকে যেমন মর্যাদা পাচ্ছেন এই সকল শিল্পীরা, অন্যদিকে তাদের বাড়ছে রুজি রোজগার। প্রতিযোগিতা হওয়ার কারণে শিল্পকলাকে উন্নত মানের করার লক্ষ্যে আগ্রহ বাড়ছে শিল্পীদের মধ্যেও।।