ভোট মিটতেই আবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।করোনাকালে প্রতি নিহত জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে বেকায়দায় পড়েছে সাধারণ মানুষ।পেট্রোল সেঞ্চুরি পার করেছে ডিজেল সেঞ্চুরি ছোঁয়া ছোঁয়া। ইতিমধ্যেই পাঁচ রাজ্যের ভোট মিটে গিয়েছে ১০ মার্চ ফলাফল। মোদি সরকার নির্বাচনকে পাখির চোখ করে জ্বালানি তেলের দাম আটকে রেখেছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে।
ইউক্রেন,রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারের লাফিয়ে বাড়ছে তেলের দাম।তার মধ্যে জিনিসপত্রের লাগামছাড়া দামে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। এই বিষয়ে নর্থ বেঙ্গল পেট্রোলিয়াম ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের জোনাল চেয়ারম্যান মালদা শাখার অমিত কুমার পাল জানান আমরা ইতিমধ্যেই শুনতে পাচ্ছি তেলের দাম আবার বাড়বে।যদি এই মুহূর্তে তেলের দাম আবার বাড়ে আমরা প্রচন্ড সমস্যায় পরবো ইতিমধ্যে বর্তমানে যা তেলের দাম সেক্ষেত্রে গাড়ির সংখ্যা ৪০ শতাংশে চলে এসেছে ।
যদি তেলের দাম আরও বাড়ে তাহলে আরো সমস্যা দেখা দিবে সেক্ষেত্রে বিক্রি-বাট্টা কোথায় যাবে ইতিমধ্যেই আমাদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে।আমাদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার নজর দিয়ে দেখা উচিত।বর্তমানে ডিজেল হচ্ছে ৮৯ টাকা ৫৫ পয়সা পেট্রোল ১০৪ টাকা ৪২ পয়সা, এক্সট্রা প্রিমিয়াম ১০৯ টাকা ৬৯ পয়সা। আমরা যা শুনছি তাতে তেলের দাম লিটার প্রতি ৬থেকে ৭ টাকা বাড়বে।
আর ও পড়ুন পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে মহিলারা বেশি অসুরক্ষিত, বললেন দিলীপ ঘোষ
এর ফলে আমাদের অর্থনৈতিক চরম সমস্যায় পরবো । ইতিমধ্যে বিক্রিও অনেক কমে গিয়েছে।এবার যদি তেল বাড়ে তাহলে বিক্রি একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকবে। পাশাপাশি বাজারে জিনিসের দাম আরও বৃদ্ধি হবে।
ইংরেজবাজার শহরের বাসিন্দা জয় সাহা জানান,→বর্তমানে বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছে ।তার ফলে তেলের দাম বাড়বে পাশাপাশি জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে ।
আমারা নিম্ন,মধ্যবিত্ত মানুষ আমাদের চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। আমরা চাই তেলের দাম যাতে আর বারে বরঞ্চ তেলের দাম কমে। ইংরেজবাজার শহরের বাসিন্দা শরৎ পাল জানান বর্তমান তেলের দাম বেড়ে রয়েছে। তারপরও শুনছি ৫ থেকে ৫ টাকা বাড়বে । যদি তেলের দাম বাড়ে তাহলে আমাদের চরম সমস্যায় পরব।এই বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।