ফের গোয়েন্দাদের জেরার মুখে জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ। আর্থিক তছরুপের মামলায় ফের বিপাক বাড়লো অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের। ২০০ কোটি টাকা নয়ছয়ের মামলায় গোয়েন্দাদের জেরার মুখে ফের পড়তে হচ্ছে বলিউডের এই অভিনেত্রীকে। শনিবার, এই নিয়ে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এর গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন জ্যাকলিনকে। প্রতারক সুকেশ চন্দ্রশেখরকে জ্যাকলিনই নাকি যুক্ত করিয়েছিলেন। তবে প্রথমবার জেরার পর জ্যাকলিন জানান, তিনি নিজেও প্রতারণার শিকার।
উল্মলেখ্হায, রাষ্ট্রের একজন বড়সড় প্রতারক সুকেশ চন্দ্রশেখর। দেশের বহু নামী ব্যবসায়ীর টাকা তছরুপের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। একাধিকবার সুকেশের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করাও হয়েছে। রানব্যাক্সির মতো বড় কোম্পানির প্রোমোটার শিবিন্দর সিং ও মালবিন্দর সিংও ২০০ কোটি টাকার প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এছাড়াও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, প্রতারণা, তোলাবাজির অভিযোগ রয়েছে সুকেশের বিরুদ্ধে।
আর ও পড়ুন রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনের বক্তব্যে কী কী বললেন মোদী ? জানুন
বর্তমানে রোহিনী জেলে আছে সুকেশ। গোয়েন্দাদের ধারণা, জেলে বসেই এই কার্যকলাপ সে চালায়। সুকেশ চন্দ্রশেখর ও তাঁর প্রেমিকা লীনা পালের কথায় ফেঁসে ২০০ কোটি টাকা খুইয়েছেন বলে জানিয়েছেন জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ। প্রথমবার জিজ্ঞাসাবাদের পর সুকেশের বিষয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোয়েন্দাদের জানান অভিনেত্রী।
উল্লেখ্য, আর্থিক তছরুপের মামলায় ফের বিপাক বাড়লো অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের। ২০০ কোটি টাকা নয়ছয়ের মামলায় গোয়েন্দাদের জেরার মুখে ফের পড়তে হচ্ছে বলিউডের এই অভিনেত্রীকে। শনিবার, এই নিয়ে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এর গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন জ্যাকলিনকে। প্রতারক সুকেশ চন্দ্রশেখরকে জ্যাকলিনই নাকি যুক্ত করিয়েছিলেন। তবে প্রথমবার জেরার পর জ্যাকলিন জানান, তিনি নিজেও প্রতারণার শিকার।