মা ফ্লাইওভার থেকে ঝাঁপ সরকারি গাড়ির এক চালকের, হাসপাতালে মৃত্যু। রবিবার রাতে আবার মা উড়ালপুলে দুর্ঘটনা। গাড়ি থামিয়ে উড়ালপুল থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন বছর চল্লিশের অজ্ঞাত পরিচয় সরকারি গাড়ির এক চালক। মৃতের নাম এখনো জানা যায়নি। পুলিশের সহযোগিতায় স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে উদ্ধার করে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, পার্কসার্কাসের দিক থেকে রুবির দিকে যাচ্ছিল একটি গাড়ি। গাড়িতে ‘Govt of West Bengal’ লেখা ছিল। উড়ালপুলের ১৮ নম্বর পিলারের কাছে গাড়িটি থেমে যায়, তারপর চালক গাড়ি থেকে বেরিয়ে উড়ালপুল থেকে নিচে ঝাঁপ দেন। কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর তৎপরতায় সঙ্গে সঙ্গে তাকে উদ্ধার করে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
অন্য চালকের সাহায্যে পুলিশ গাড়িটিকে উপর থেকে নিচে নামানোর ব্যবস্থা করেছে। গাড়িতে থাকা কিছু ডকুমেন্টস উদ্ধার করেছে পুলিশ। কিন্তু উদ্ধার হওয়া ওই ডকুমেন্টস ব্যক্তিটির কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। সেই নথিপত্র সূত্র ধরেই পুলিশ ওই সরকারি গাড়ির চালকের পরিচয় জানার চেষ্টা করছে।
আর ও পড়ুন সহকর্মীর ছোড়া গুলিতে ছত্তিশগড়ে মৃত্যু হল চার জওয়ানের
রাত নটা নাগাদ এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। তদন্তে নেমেছে পুলিশ। সকাল থেকে রাত সারাদিনই ব্যস্ত থাকে এই পুল কিন্তু সন্ধের দিকে মা উড়ালপুল খানিকটা শুনশান ছিল কেননা রবিবার আরও ফাঁকাই ছিল রাস্তা। মা উড়ালপুলে এ ধরনের মরণঝাঁপ কিংবা দুর্ঘটনা নতুন নয়।
একাধিক ঘটনায় বারবার খবরের শিরোনামে চলে আসে কলকাতা শহরের অন্যতম সংযোগকারী এই মা ফ্লাইওভার। ফলে উড়ালপুলের নিরাপত্তা নিয়েও হাজার প্রশ্ন উঠে আসে। আর এবার আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটল। মৃত ব্যক্তির নাম-পরিচয় জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তিনি রাজ্য সরকারের কোন বিভাগের কর্মী, কী কারণেই বা এভাবে ঝাঁপ দিলেন, সেসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মা ফ্লাইওভার থেকে ঝাঁপ সরকারি গাড়ির এক চালকের, হাসপাতালে মৃত্যু। রবিবার রাতে আবার মা উড়ালপুলে দুর্ঘটনা। গাড়ি থামিয়ে উড়ালপুল থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন বছর চল্লিশের অজ্ঞাত পরিচয় সরকারি গাড়ির এক চালক। মৃতের নাম এখনো জানা যায়নি। পুলিশের সহযোগিতায় স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে উদ্ধার করে চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।