ঝাড়গ্রামের পাথরা গ্রামপঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে নিলো তৃণমূল। কলকাতার পুরো ভোটে বিজেপির খারাপ ফলের পাশাপাশি, ঝাড়গ্রামের সাকরাইল ব্লকের পাথরা গ্রামপঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে তৃনমূলের প্রধান নিয়োগ হয়। পঞ্চায়েত প্রধান নির্বাচিত হলো তৃণমূল কংগ্রেসের চঞ্চল মাহাতো। বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্র নাথ মাহাতোর উপস্থিতি তে এই প্রধান গঠন হয়। সেখানে সংখ্যা গরিষ্ঠ দল হিসাবে তৃনমূলের চঞ্চল মাহাত কে প্রধান নির্বাচিত করা হয়।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯ টি আসনের মধ্যে বিজেপি ৮ টি আসন দখল করে এবং তৃণমূল কংগ্রেস পায় ১ টি আসন। যার ফলে পাথরা অঞ্চলের ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। তবে এলাকায় সেভাবে কোন উন্নয়ন করতে পারেনি বিজেপি। তাই বিজেপি দলের চারজন পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি দল ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগদান করে।
তাই বিজেপির প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা হয়েছিল। অনাস্থা ভোটে প্রধান কে অপসারিত করা হয়। নতুন প্রধান গঠন হয়। বিজেপির কোন সদস্য না আসায় তৃণমূলের চঞ্চল মাহাতো প্রধান নির্বাচিত হয়। এর পর বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্রনাথ মাহাতো ও ব্লক সভাপতি কমল কান্ত রাউৎ এর নেতৃত্বে এলাকায় মিছিল হয়। ওই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন, ব্লকের সহ সভাপতি অনুপ মাহাত সহ তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক কর্মী সমর্থক।
আর ও পড়ুন সীমান্তে এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্র নাথ মাহাতো বলেন বিজেপি পরিচালিত প্রধান পাথরা অঞ্চলের কোন উন্নয়নের কাজ করেনি। তাই নবনির্বাচিত প্রধান চঞ্চল মাহাতো এলাকার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করবে। তিনি তাদের পাশে থাকবেন বলে আশ্বাস দেন। যার ফলে সাঁকরাইল ব্লক এর দশটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে নটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতা দখল করল তৃণমূল কংগ্রেস।
উল্লেখ্য,ঝাড়গ্রামের পাথরা গ্রামপঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে নিলো তৃণমূল। কলকাতার পুরো ভোটে বিজেপির খারাপ ফলের পাশাপাশি, ঝাড়গ্রামের সাকরাইল ব্লকের পাথরা গ্রামপঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে তৃনমূলের প্রধান নিয়োগ হয়। পঞ্চায়েত প্রধান নির্বাচিত হলো তৃণমূল কংগ্রেসের চঞ্চল মাহাতো। বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্র নাথ মাহাতোর উপস্থিতি তে এই প্রধান গঠন হয়। সেখানে সংখ্যা গরিষ্ঠ দল হিসাবে তৃনমূলের চঞ্চল মাহাত কে প্রধান নির্বাচিত করা হয়।২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯ টি আসনের মধ্যে বিজেপি ৮ টি আসন দখল করে এবং তৃণমূল কংগ্রেস পায় ১ টি আসন।
যার ফলে পাথরা অঞ্চলের ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। তবে এলাকায় সেভাবে কোন উন্নয়ন করতে পারেনি বিজেপি। তাই বিজেপি দলের চারজন পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি দল ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগদান করে।