ঝাড়গ্রামে সাঁওতালী ভাষার স্বীকৃতি দিবস উদযাপন। ঝাড়গ্রামের রবীন্দ্র পার্কে ১৯ তম সাঁওতালী ভাষা স্বীকৃতি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভারত জাকাত খেরওয়াল আদিবাসী জুমিৎ গাঁওতা ঝাড়গ্রাম জেলা কমিটির পক্ষ থেকে। বুধবার সাঁওতালি ভাষার স্বীকৃতি দিবস উপলক্ষে ঝাড়গ্রাম শহরের ব্যানার হাতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়।
অলচিকি হরফের স্রষ্টা পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মুর ছবিতে মাল্যদান করে অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিনপুর বিধানসভার বিধায়ক দেবনাথ হাঁসদা, সাহিত্যিক খেরওয়াল সরেন, লেখক সারদাপ্রসাদ কিস্কু, ঝাড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রেখা সরেন সহ আরো অনেকে। ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিধায়ক দেবনাথ হাঁসদা বলেন ২০০৩সালের ২২ শে ডিসেম্বর তৎকালীন ভারত সরকার আদিবাসী ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছিল ।
তাই বাইশে ডিসেম্বর দিনটিকে আদিবাসী ভাষা স্বীকৃতি দিবস হিসেবে সারা দেশজুড়ে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পালন করা হয়। সেই জন্য ঝাড়গ্রাম শহরের রবীন্দ্র পার্কে যথাযথ মর্যাদার সাথে আদিবাসী ভাষার স্বীকৃতি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন যে পন্ডিত রঘুনাথ মুরমু সাঁওতালি ভাষার অলচিকি হরফের স্রষ্টা । তিনি আমাদের মাঝে আর নেই। কিন্তু তিনি না থাকলে আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে জানতে পারতাম না। তাই নতমস্তকে তিনি পন্ডিত রঘুনাথ মুরমু কে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ।সেই সঙ্গে আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিটি মানুষকে নিজেদের মাতৃভাষা কে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
এছাড়াও তিনি বলেন রাজ্য সরকার অলচিকি হরফে সাঁওতালি ভাষায় স্কুল-কলেজে পঠন-পাঠন চালু করেছে। আগামী দিনে আদিবাসী ছেলেমেয়েদের সাঁওতালি ভাষায় পড়াশুনা কে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।
আর ও পড়ুন ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় গৃহবধূ ও তার বাবাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা
উল্লেখ্য, ঝাড়গ্রামে সাঁওতালী ভাষার স্বীকৃতি দিবস উদযাপন। ঝাড়গ্রামের রবীন্দ্র পার্কে ১৯ তম সাঁওতালী ভাষা স্বীকৃতি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভারত জাকাত খেরওয়াল আদিবাসী জুমিৎ গাঁওতা ঝাড়গ্রাম জেলা কমিটির পক্ষ থেকে। বুধবার সাঁওতালি ভাষার স্বীকৃতি দিবস উপলক্ষে ঝাড়গ্রাম শহরের ব্যানার হাতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়।অলচিকি হরফের স্রষ্টা পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মুর ছবিতে মাল্যদান করে অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয়।
ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিনপুর বিধানসভার বিধায়ক দেবনাথ হাঁসদা, সাহিত্যিক খেরওয়াল সরেন, লেখক সারদাপ্রসাদ কিস্কু, ঝাড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রেখা সরেন সহ আরো অনেকে। ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিধায়ক দেবনাথ হাঁসদা বলেন ২০০৩সালের ২২ শে ডিসেম্বর তৎকালীন ভারত সরকার আদিবাসী ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছিল ।তাই বাইশে ডিসেম্বর দিনটিকে আদিবাসী ভাষা স্বীকৃতি দিবস হিসেবে সারা দেশজুড়ে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পালন করা হয়। সেই জন্য ঝাড়গ্রাম শহরের রবীন্দ্র পার্কে যথাযথ মর্যাদার সাথে আদিবাসী ভাষার স্বীকৃতি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।